আবুল কাশেম রুমন,সিলেট: সিলেট শুরু হয়েছে ট্রাফিক সপ্তাহ, চলবে ২৪ মার্চ পর্যন্ত। প্রতিদিন সকাল থেকে দায়িত্বরত ট্রাফিক পুলিশের নগরীর পয়ন্টে পয়েন্টে চলছে যানবাহনের কাগজ পত্র যাচাই বাচাইয়ের প্রক্রিয়া। এতে রেহাই নেই,গাড়ি থামালেই নিতে হয় মামলা অথবা গাড়ি আটক করে নিয়ে যাওয়া পুলিশ লাইনে। সিএনজি চালক বলেন, মোটরসাইকেল আরহী বলেন কেউ রেহাই পাচ্ছেন না হাতে পায়ে ধরেও ট্রাফিক পুলিশের কর্তাদের হাত থেকে। প্রতিবাদ কররেই উল্টো হতে হয়রাণী শিকার। এ হয়রাণী থেকে মুক্তি পেতে দুপুর থেকে মাঠে নামে এমসি কলেজের শিক্ষার্থীরা।
বৃহস্প্রতবার (১০ মার্চ) ভাঙা হেলমেট পড়ায় এমসি কলেজের এক শিক্ষার্থীকে ১৫ হাজার টাকার মামলা দেওয়ায় কলেজের সামনে অবরোধ করে রাখে শিক্ষার্থীরা।
দীর্ঘ দেড় ঘন্টা অবরোধের পর পুলিশ আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের দাবি মেনে নেয়ায় দুপুর ৩টায় অবরোধ তুলে নেয় তারা।
সে সময় পর্যন্ত রাস্তা উভয় পাশে প্রায় হাজার খানেক যানবাহন আটকা পড়েছিল। ধীরে ধীরে ট্রাফিক পুলিশের সহায়তায় তা স্বাভাবিক হয়।
আন্দোলনকারী এক শিক্ষার্থী জানান, এমসি কলেজের এক ছাত্র মোটরসাইকেল নিয়ে কলেজে আসে। এসময় তার মাথায় ভাঙা হেলমেট থাকায় ট্রাফিক পুলিশ ১৫ হাজার টাকার মামলা দেয়। এ মামলা দেওয়ার পর দুপুর দেড়টার দিকে ক্ষোভে রাস্তা অবরোধ করে শিক্ষার্থীরা।
এ সময় রাস্তার দু’পাশে তীব্র যানজট লেগে যায়। শত শত গাড়ি আটকা পড়ে। আন্দোলনকারীদের দাবি ছিল- উক্ত মামলা তুলে নিতে হবে ও শিক্ষার্থীদের কোন ধরণের হয়রানি করা যাবে না।
অবশেষে বেলা ৩টার দিকে এসএমপির শাহপরাণ (রহ.) থানার ওসি (তদন্ত) ইন্দ্রনীল ঘটনাস্থলে আসেন এবং শিক্ষার্থীদের দাবি মেনে নেন। পরে শিক্ষার্থীরা আন্দোলন তুলে নেয়।
যোগাযোগ :
বাসা নং-১৯, ৫ম তলা, রোড-৭/এ,
ব্লক-বি, বারিধারা, গুলশান, ঢাকা-১২১২
সম্পাদক ও প্রকাশক : নাজমা সুলতানা নীলা
মোবাইল: ০১৬২২৩৯৩৯৩৯
ইমেইল: nazmaneela@gmail.com