• আজ ২রা চৈত্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম
 গালির স্বাধীনতার জন্যই আন্দোলন করেছিলাম: হাসনাত | প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে জাতিসংঘ মহাসচিব | টাকা ছাপিয়ে আবারও ২৫শ কোটি টাকা ঋণ দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক | মাগুরার নোমানী ময়দানে সেই শিশুর জানাজা অনুষ্ঠিত | মাগুরার সেই শিশু ধর্ষণে জড়িতদের দ্রুত বিচারের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার | মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই করে অবশেষে হার মানলেন মাগুরার সেই আছিয়া | এমবিবিএস ও বিডিএস ডিগ্রি ছাড়া কেউ ডাক্তার লিখতে পারবে না | শাহবাগীদের সতর্ক করে হাসনাত আবদুল্লাহ’র পোস্ট | হাবিবুল্লাহ বাহারের  উপাধ্যক্ষকে কুপিয়ে হত্যা, ফরিদপুর থেকে দম্পতি গ্রেফতার  | গণজাগরণের লাকির গ্রেপ্তারের দাবিতে মধ্যরাতে উত্তাল ঢাবি |

জ্যোতিষী ছালাম শিকদারের দৃষ্টিতে কেমন হবে বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিস্থিতি

| নিউজ রুম এডিটর ৪:৪৩ অপরাহ্ণ | মার্চ ১৫, ২০২৫ রাশিফল

 

বিগত ২০২৪ সালের জুলাইয়ের ছাত্র-উদ্দীপনায় আওয়ামী লীগ সরকারের পতন ঘটার পর, দেশের রাজনৈতিক আঙ্গিকে একটি ব্যাপক পরিবর্তনের সূচনা হয়েছে। বর্তমানে, নোবেল বিজয়ী প্রফেসর ডঃ মুহাম্মদ ইউনুস অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

পূর্বের প্রশাসনিক কাঠামোর অবশিষ্ট অংশ ও আমলাতান্ত্রিক অসহযোগিতার কারণে বর্তমান সরকার নানা ধরণের অভ্যন্তরীণ চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন।
তবে পরাজিত শক্তির পুনরায় ক্ষমতায় প্রত্যাবর্তনের সম্ভাবনা প্রায় অদৃশ্য।

একই সময়ে, ডানপন্থী দলগুলোও জনসমর্থন অর্জনে ব্যর্থ হওয়ার কারণে তাদের প্রভাব আরো ক্ষীণ হয়ে পড়বে, এবং ধর্মভিত্তিক গোষ্ঠীর মোর্চা রাজনৈতিক মঞ্চে নতুন বিভাজনের কারণ হতে পারে।

ভারতের আগ্রাসন ও আন্তর্জাতিক কূটনীতি:

বর্তমান গ্রহ-নক্ষত্রের প্রভাবে, ভারতের কৌশলগত পদক্ষেপ ও সামরিক হুমকির ইঙ্গিত দেখা যাচ্ছে।
গোপন তৎপরতা ও কূটনৈতিক চাপের মাধ্যমে ভারত বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ অস্থিরতা বাড়িয়ে শাসনব্যবস্থার দুর্বলতা কাজে লাগানোর চেষ্টা করবে।
তবে, বাংলাদেশের ভূ-রাজনৈতিক গুরুত্ব ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের নজর থাকায়, ভারত যখন প্রভাব বিস্তার করতে যাবে, তখন তার বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিক্রিয়া ও কূটনৈতিক প্রতিবাদ দেখা দিতে পারে। তারই প্রেক্ষিতে ভারতের সেভেন সিস্টার্স সহ আরো একাধিক রাজ্যের স্বাধীনতা কামিরা উত্তাল থাকবে, এবং এরই প্রেক্ষিতে ভারতের অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক দল ও বিভিন্ন গোষ্ঠী কর্তৃক সরকার বিরোধীরা গর্জে উঠবে। ফলে ভারত ভেঙে যাওয়ার একটি প্রেক্ষাপট দেখা দেবে।

 

আন্তর্জাতিক রাজনীতি ও ক্ষমতার পালা:

বিশ্ব রাজনীতিতে সাম্প্রতিক সময়ে বৃহৎ শক্তির মধ্যে ক্ষমতার পুনর্বিন্যাসের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।

ডোনাল্ড ট্রাম্পের আমেরিকা, চীন, রাশিয়া সহ অন্যান্য আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক নেতৃত্বের নতুন কৌশলগত সম্পর্ক ও নীতিমালার পরিবর্তনের ফলে বাংলাদেশের উপর বৈশ্বিক কূটনৈতিক চাপ বৃদ্ধি পাবে।

বাংলাদেশ, তার কৌশলগত অবস্থান ও ভূ-রাজনৈতিক গুরুত্বের কারণে, আন্তর্জাতিক কৌশলবোর্ডে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে, যা দেশের অভ্যন্তরীণ নীতি ও নিরাপত্তা নির্ধারণে প্রভাব ফেলবে।
অর্থনৈতিক অবস্থা ও সামাজিক প্রতিক্রিয়া
প্রশাসনিক ব্যর্থতা, সীমাহীন দুর্নীতি, আমলা ও ব্যবসায়ীদের নৈতিকতার অভাবে দেশের অর্থনীতিতে গভীর সংকট সৃষ্টি করছে, অসাধু ব্যক্তিগণ এরই ধারাবাহিকতা চালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করবে।
নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্য ব্যাপকভাবে বেড়ে যাবে, ফলে খাদ্য ও পানির সংকট, বেকারত্ব ও সামাজিক অস্থিরতা বাড়বে।

বিনিয়োগ ও আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের অপার সম্ভাবনা থাকা সত্ত্বেও অনিশ্চয়তার কারণে অর্থনৈতিক উন্নয়ন বাধাগ্রস্ত হবে, যা জনগণের জীবনযাত্রাকে মারাত্মকভাবে প্রভাবিত করবে।

গ্রহ নক্ষত্রের প্রভাবে যুদ্ধ ও সংঘাত:

বর্তমান সময়ে শনি ও মঙ্গল গ্রহের প্রতিকূল অবস্থান বিশ্বব্যাপী সংঘাত ও যুদ্ধের সম্ভাবনাকে বৃদ্ধি করছে। বিশেষ করে, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ এবং ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সংঘর্ষের প্রেক্ষাপটে এই প্রভাব স্পষ্টভাবে দেখা যাচ্ছে। এই গ্রহীয় প্রভাবে রাজনৈতিক উত্তেজনা বৃদ্ধি পেতে পারে, যা আন্তর্জাতিক সম্পর্ককে জটিল করে তুলবে।

তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের সম্ভাবনা:

শনি ও মঙ্গলের প্রভাবে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের আশঙ্কা রয়েছে। বিশ্বের প্রধান শক্তিগুলোর মধ্যে উত্তেজনা বৃদ্ধি এবং সামরিক প্রস্তুতির ফলে এই ঝুঁকি আরও বাড়ছে। তবে, আন্তর্জাতিক কূটনৈতিক প্রচেষ্টা এবং সমঝোতার মাধ্যমে এই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হতে পারে। এছাড়াও বৃহস্পতি ও শনির সংযোগ সামাজিক ও রাজনৈতিক পরিবর্তনের সূচক হিসেবে বিবেচিত হয়।

খাদ্য সংকট ও দুর্ভিক্ষের পূর্বাভাস:

যুদ্ধ ও সংঘাতের কারণে কৃষি উৎপাদন ব্যাহত হতে পারে, যা খাদ্য সরবরাহে সংকট সৃষ্টি করবে। বিশেষ করে, রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে সংঘর্ষের ফলে গম ও অন্যান্য খাদ্যশস্যের সরবরাহে বিঘ্ন ঘটছে, যা বৈশ্বিক খাদ্য মূল্য বৃদ্ধি ও দুর্ভিক্ষের আশঙ্কা বাড়াচ্ছে।

চিকিৎসা সরঞ্জামের মূল্য বৃদ্ধি:

যুদ্ধ ও সংঘাতের ফলে চিকিৎসা সরঞ্জামের উৎপাদন ও সরবরাহে সমস্যা দেখা দিতে পারে। এতে করে চিকিৎসা সরঞ্জামের মূল্য বৃদ্ধি পাবে, যা সাধারণ মানুষের চিকিৎসা সেবায় বাধা সৃষ্টি করবে। বিশ্বব্যাপী এই পরিস্থিতি স্বাস্থ্যখাতে চ্যালেঞ্জ সৃষ্টি করবে।

পরিবেশগত বিপর্যয় ও জলবায়ু পরিবর্তন

গ্রহ-নক্ষত্রের প্রভাবে ও গ্লোবাল ওয়ার্মিংয়ের ফলে পৃথিবীর বিভিন্ন অঞ্চলে প্রাকৃতিক দুর্যোগের ঝুঁকি বৃদ্ধি পাচ্ছে।

বাংলাদেশ:

উপকূলীয় অঞ্চল (চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, খুলনা, বরিশাল, সুন্দরবন ও গঙ্গাব্রহ্মপুত্র ডেল্টা) উল্লেখিত এলাকায় অন্যান্য বছরের তুলনায় অতিরিক্ত বৃষ্টিপাতের আশঙ্কা ও ঘূর্ণিঝড়, সুপার সাইক্লোন সহ প্রাকৃতিক নানা বিপর্যয়ের কারণে সমুদ্রের জল ফুসে উঠবে এতে উপকূলীয় এলাকাগুলোতে বন্যা ও জলোচ্ছ্বাস দেখা দেবে। পার্বত্য অঞ্চলে পাহাড় ধ্বসের আশঙ্কা সহ দেশের বেশ কিছু উপকূলীয় এলাকায় তীব্র নদী ভাঙ্গন দেখা দেবে।

বিশ্ব:
খরা ও অনাবৃষ্টি: উত্তর আফ্রিকার সাহারা মরুভূমির অংশ (আলজেরিয়া, চাদ, নাইজার, মালি, সুদান), মধ্যপ্রাচ্যের শুষ্ক অঞ্চল (রুব’আল-খালি, ইরাক ও সিরিয়ার নির্দিষ্ট শুষ্ক অঞ্চল), ভারতের রাজস্থান (জয়পুর, গড়, জোধপুর), গুজরাট, পাকিস্তানের বেলুচিস্তান ও সিন্ধ, দক্ষিণ-পশ্চিম যুক্তরাষ্ট্রের (ক্যালিফোর্নিয়ার সেন্ট্রাল ভ্যালি, অ্যারিজোনা ও নেভাদা), অস্ট্রেলিয়ার সিম্পসন মরুভূমি ও লেক আইরি আশেপাশ, এবং মধ্য এশিয়া ও চীন-মঙ্গোলিয়া (উজবেকিস্তানের আরাল সাগর, তুর্কমেনিস্তানের শুষ্ক অঞ্চল, কাজাখস্তানের কিজিলকুম, গোবি মরুভূমি)।

অতিবৃষ্টি ও বন্যা: মেকং ডেল্টা, নেদারল্যান্ডস, নিউ অর্লিন্স, ফ্লোরিডা উপকূল, মালদ্বীপ, কিরিবাত, তুভালু, কুইন্সল্যান্ড ও নিউ সাউথ ওয়েলস (অস্ট্রেলিয়া) অতিরিক্ত বৃষ্টিপাত ও ঝড়-জলোচ্ছ্বাসের শিকার হবে।

অন্যান্য প্রাকৃতিক দুর্যোগের মধ্যে পাহাড়-ধস, ভূমিধস, ভূমিকম্প, দাবানল, তাপদাহ, অগ্নিকান্ড ও সমুদ্র স্তরের বৃদ্ধি সহ দীর্ঘমেয়াদি জলবায়ু উত্তাপ মানুষের জীবন ও অবকাঠামোতে মারাত্মক ক্ষতি আনবে।

নিরাপত্তা ও গুপ্ত ষড়যন্ত্র:

ভিনদেশী গোয়েন্দা সংস্থার সম্পৃক্ততায়
মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা মহোদয় ডঃ মোহাম্মদ ইউনুসের উপরে আততায়ীরা হামলা চালাতে পারে, এক্ষেত্রে প্রধান উপদেষ্টা সহ গোটা উপদেষ্টা পরিষদের এবং নতুন রাজনৈতিক দলের তরুণ নেতৃত্বের নিরাপত্তা জোরদার করার প্রয়োজনীয়তা বোধ করছি। প্রকাশ থাকে যে রাজনৈতিক ও সামাজিক পরিবর্তনের এই উত্তাপে,
গুরুত্বপূর্ণ নেতাদের বিরুদ্ধে গুপ্তহত্যা ও নাশকতার ঝুঁকি বাড়বে।

নিরাপত্তা ব্যবস্থার দুর্বলতা ও অভ্যন্তরীণ সংঘাত সাধারণ জনগণ ও সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সমস্যা সৃষ্টি করবে।

ধর্মভিত্তিক ও বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠীর উত্থান
অভ্যন্তরীণ অস্থিরতা ও রাজনৈতিক বিভাজনের প্রেক্ষাপটে, কিছু ধর্মভিত্তিক ও জাতিগত বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠী নিজেদের স্বার্থ রক্ষায় মোর্চা গঠন করবে।
এর ফলে সমাজে বিভাজন ও সংঘাতের মাত্রা বাড়তে পারে, যা গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার ক্ষেত্রে বাধা সৃষ্টি করবে।

সেনা আইন শৃঙ্খলা ও শাসনব্যবস্থা:

অভ্যন্তরীণ অস্থিরতা ও প্রশাসনিক ব্যর্থতার কারণে,
সাময়িকভাবে সেনাবাহিনী ও আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর হস্তক্ষেপের সম্ভাবনা দেখা দিতে পারে।
তবে, দীর্ঘস্থায়ী সামরিক শাসনের পরিবর্তে, তারা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে পুনরায় গণতান্ত্রিক কাঠামো ফিরিয়ে আনতে চেষ্টা করবে।

আন্তর্জাতিক কূটনৈতিক ও ভূ-রাজনৈতিক প্রভাব
বিশ্বের প্রধান শক্তিগুলো—আমেরিকা, চীন, রাশিয়া সহ

বাংলাদেশের কৌশলগত অবস্থান ও ভূ-রাজনৈতিক গুরুত্বকে কেন্দ্র করে কূটনৈতিক চাপ, সহায়তা ও আন্তর্জাতিক সম্পর্কের পুনর্গঠন ঘটবে।

এই প্রক্রিয়ায়, বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ নীতি ও নিরাপত্তা ব্যবস্থার ওপর গভীর প্রভাব পড়বে।

গ্রহ নক্ষত্রের অবস্থানগত একশন রিঅ্যাকশন ও ভবিষ্যৎ পরিণতি:

বর্তমান গ্রহগত গতিবিধি, বিশেষ করে শনি, মঙ্গল, বুধ ও বৃহস্পতির প্রভাব, অভ্যন্তরীণ অস্থিরতা, প্রশাসনিক ব্যর্থতা ও রাজনৈতিক দ্বন্দ্বকে আরো তীব্র করবে।

আন্তর্জাতিক কূটনৈতিক পরিবর্তন ও অর্থনৈতিক প্রবণতায় এই মহাজাগতিক শক্তি বাংলাদেশের উপর সমর্থন ও চাপ উভয়ই সৃষ্টি করবে।

রাজনৈতিক যোগাযোগ ও গণমাধ্যম ও সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে জনগণের সচেতনতা বৃদ্ধি পাবে, যা অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক নীতিতে যথেষ্ট প্রভাব ফেলবে।

সার্বিক উপসংহার:
ভবিষ্যৎ বাণী টি (আগামী দিনে)
এই মহাজাগতিক বিষয়বস্তু পর্যবেক্ষণ অনুসারে, আগামী পাঁচ থেকে দশকের মধ্যে:

রাজনৈতিক দিক:

আওয়ামী লীগ ও পরাজিত শাসক-গোষ্ঠী জনসমর্থন হারিয়ে, নতুন ছাত্র-উত্থিত রাজনৈতিক শক্তি ও তরুণ নেতৃত্বের উত্থানের মাধ্যমে পরিবর্তন আনবে।

ডানপন্থী দলগুলোর অসফলতা ও ধর্মভিত্তিক গোষ্ঠীর মোর্চা দেশের রাজনৈতিক দৃশ্যপটকে আরও বিভক্ত করবে।

জাতীয় নির্বাচন, ২০২৫ সালে জাতীয় নির্বাচনের কোন সম্ভাবনা নেই, ২০২৬ সালের শেষের দিকে একটি নির্বাচনের সম্ভাবনা দেখা যায়, তবে অভ্যন্তরীণ অস্থিরতা ও প্রশাসনিক দুর্বলতার প্রেক্ষিতে বিলম্বিত হতে পারে, এবং সাময়িক সেনাবাহিনীর হস্তক্ষেপের আশঙ্কা দেখা যায়।

অর্থনৈতিক ও সামাজিক দিক:

দুর্নীতির কারণে ও সুনীতির অভাবে দ্রব্যমূল্যের বৃদ্ধি, বেকারত্ব ও খাদ্য নিরাপত্তা সংকট গভীর হবে।
জনগণের অসন্তোষ ও সামাজিক আন্দোলনের জোর প্রতিক্রিয়া হিসাবে অর্থনৈতিক পরিবেশ আরও ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠবে।

পরিবেশগত ও জলবায়ু পরিবর্তন:

অতিবৃষ্টি, বন্যা, ঝড়, খরা, জলোচ্ছ্বাস, পাহাড়-ধস, ভূমিকম্প, দাবানল, তাপদাহ ও অগ্নিকান্ডের মারাত্মক প্রভাব, বাংলাদেশ ও বিশ্বের বিভিন্ন নির্দিষ্ট অঞ্চলে (উপরোক্ত নির্দিষ্ট এলাকার মাধ্যমে চিহ্নিত) পরিবেশগত ভারসাম্য ও মানব জীবনে ক্ষয়ক্ষতি আনবে।

ভূরাজনৈতিক ও আন্তর্জাতি দিক:

আন্তর্জাতিক শক্তিগুলোর ক্ষমতার পালা বদল, নতুন কূটনৈতিক সম্পর্ক ও সামরিক হুমকির প্রভাবে, বাংলাদেশের উপর বৈশ্বিক চাপ বৃদ্ধি পাবে।

দেশটি আন্তর্জাতিক কৌশলগত বোর্ডে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করলেও অভ্যন্তরীণ অস্থিরতা ও পরিবেশগত দুর্যোগ একত্রে চ্যালেঞ্জ হিসেবে দাঁড়াবে।

নিরাপত্তা ও গুপ্ত ষড়যন্ত্র:

রাজনৈতিক নেতাদের বিরুদ্ধে গুপ্তহত্যা, নাশকতা ও ষড়যন্ত্রের ঝুঁকি বৃদ্ধি পাবে, যা দেশের নিরাপত্তা ব্যবস্থাকে সংকটের মুখে ফেলবে।

হে প্রিয় মাতৃভূমি, যদি দূরদর্শী নেতৃত্ব, একতা ও সঠিক নীতি গ্রহণের মাধ্যমে এই সংকটগুলো মোকাবেলা করা যায়, তবে তুমি এক নতুন, সুসংহত ও সমৃদ্ধ ভবিষ্যতের সূচনা করতে সক্ষম হবে।

এ্যাস্ট্রোলোজার ছালাম শিকদার
ঢাকা
১৫/৩/২০২৫ খ্রিষ্টাব্দ
What’sApp: 01712-978539