• আজ ৪ঠা বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম
 সুনামগঞ্জের মধ্যনগরে মামলার ভয়ে যুবককের আত্নহত্যা! | যে যাই বলুক, জুনের পরে নির্বাচন যাবে না: আসিফ নজরুল | মালয়েশিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী আবদুল্লাহ মারা গেছেন | ফ্যাসিস্টরা নববর্ষকে দলীয় হাতিয়ারে পরিণত করেছিল: নাহিদ | দেশ থেকে অশুভ দূর হয়েছে, যতটুকু আছে তাও চলে যাবে: প্রেস সচিব | ড: ইউনূস পাঁচ বছর ক্ষমতায় থাকবেন কীভাবে, প্রশ্ন মান্নার | গাজায় বর্বরতার প্রতিবাদ: কানাডা-ইউরোপেও ইসরাইলবিরোধী বিক্ষোভ | যুক্তরাষ্ট্রে ৩০ দিনের বেশি থাকা বিদেশিদের নিবন্ধন করার নির্দেশ | নেতানিয়াহুর ছবিতে পেটানোর খবর ইসরাইলের গণমাধ্যমে | সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ‘মার্চ ফর গাজা’ সমাবেশে ঘোষণাপত্র পাঠ |

হাসান আরিফের জানাজা ও দাফন কখন কোথায়?

| নিউজ রুম এডিটর ৬:৫৮ অপরাহ্ণ | ডিসেম্বর ২০, ২০২৪ জাতীয়, বাংলাদেশ, লিড নিউজ

অন্তর্বর্তী সরকারের ভূমি এবং বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা প্রয়াত এ এফ হাসান আরিফকে শনিবার (২১ ডিসেম্বর) বাদ জোহর রাজধানীর মিরপুরে বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে দাফন করা হবে।

শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) বাদ এশা রাজধানীর ধানমন্ডি সাত নম্বর বায়তুল আমান মসজিদে প্রথম নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। এরপর শনিবার (২১ ডিসেম্বর) বেলা ১১টায় হাইকোর্ট প্রাঙ্গণে দ্বিতীয় নামাজে জানাজ অনুষ্ঠিত হবে।

বন ও পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন, তার মেয়ে কানাডায় আছেন। প্রথমে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছিল যে, তার জন্য অপেক্ষা করা হবে। কিন্তু সেটা হচ্ছে না। আগামীকাল শনিবার বাদ জোহরই দাফন সম্পন্ন হবে।

এর আগে বিকেল ৩টা ১০ মিনিটে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন হাসান আরিফ। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৮৩ বছর। হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে রাজধানীর ল্যাবএইড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন হাসান আরিফ।

গত ৮ আগস্ট অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা হিসেবে শপথ নেন হাসান আরিফ। ২০০১ থেকে ২০০৫ সালের ২৮ এপ্রিল পর্যন্ত অ্যাটর্নি জেনারেলের দায়িত্ব পালন করেন তিনি। এ ছাড়া ফখরুদ্দিন আহমেদের নেতৃত্বে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়, ভূমি এবং ধর্ম মন্ত্রণালয় বিষয়ক উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন হাসান আরিফ।

১৯৪১ সালের ১০ জুলাই কলকাতায় জন্মগ্রহণ করেন হাসান আরিফ। কলকাতার সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজ থেকে মাধ্যমিক এবং উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সম্পন্ন করেন। এরপর কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক এবং এলএলবি ডিগ্রি সম্পন্ন করেন।

১৯৬৭ সালে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের কলকাতা হাইকোর্টে আইনজীবী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন। এরপর ঢাকায় এসে বাংলাদেশ হাইকোর্টে কাজ শুরু করেন। ১৯৭০ সালে তিনি হাইকোর্টের আইনজীবী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন।