• আজ ১লা আষাঢ়, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম
 লন্ডনে ‘একান্ত বৈঠকের’ আলোচনা জাতির সামনে পরিষ্কার করতে হবে | আজ বিশ্ব বাবা দিবস | দুই উপদেষ্টার গাড়িবহর আটকে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভ | ছেলের ফোন বেজেই চলেছে!  এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানের কেবিন ক্রু দীপকের মা | প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তারেক রহমানের বৈঠক চলছে | চিকিৎসক দম্পতি ও তিন শিশু সন্তান বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার আগমুহূর্তে তোলা সেলফি | আওয়ামী লীগের ভুল ছিল, আজকের অবস্থা ভুলেরই শাস্তি: আব্দুল হামিদ | বিধ্বস্ত বিমানে বেঁচে আছেন একজন, জানালেন কী ঘটেছিল! | লন্ডনে সাবেক ভূমিমন্ত্রীর সম্পত্তি জব্দ, যা বললেন সাংবাদিক জুলকারনাইন | প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাতের অনুরোধে সাড়া দিলেন না ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী |

শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা

| নিউজ রুম এডিটর ৮:২৯ পূর্বাহ্ণ | ডিসেম্বর ১৪, ২০২৩ জাতীয়, বাংলাদেশ, লিড নিউজ

 

রাজধানীর মিরপুরে শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের প্রতি ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

বৃহস্পতিবার (১৪ ডিসেম্বর) সকাল ৭টার দিকে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষ্যে এ শ্রদ্ধা জানান তারা।

স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণের পর কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী। এ সময় বিউগলে বাজানো হয় করুণ সুর। শহীদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে গার্ড অব অনার প্রদান করে তিন বাহিনীর একটি চৌকস দল।

এরপর আওয়ামী লীগ সভাপতি হিসেবে দলের শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে নিয়ে শহীদ সমাধিতে ফুল দিয়ে পুনরায় শ্রদ্ধা নিবেদন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

শহীদ স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদনের পর উপস্থিত যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা, মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা জানানো শেষে সর্বস্তরের মানুষ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।

শ্রদ্ধা জানান শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মুক্তিযোদ্ধার পরিবারের সদস্যরাও। বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন ছাড়াও রাজধানীর স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরাও স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানান।

১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর! ইতিহাস বলছে, ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বরের হত্যাকাণ্ড ছিল পৃথিবীর ইতিহাসে জঘন্যতম বর্বর ঘটনা। পাকিস্তানি বাহিনী ও তাদের এ দেশীয় দোসররা পৈশাচিক হত্যাযজ্ঞের পর ঢাকার মিরপুর ও রায়েবাজারসহ বিভিন্ন স্থানে বুদ্ধিজীবীদের লাশ ফেলে রাখে।

১৬ ডিসেম্বর মুক্তিযুদ্ধে বিজয় অর্জনের পরপরই নিকট-আত্মীয়রা মিরপুর ও রায়েরবাজার বধ্যভূমিতে স্বজনের লাশ খুঁজে পায়।

বুদ্ধিজীবীদের নিথর দেহজুড়েই ছিল আঘাতের চিহ্ন, চোখ, হাত-পা বাঁধা, কারও কারও শরীরে একাধিক গুলি ও অনেককে হত্যা করা হয়েছিল ধারালো অস্ত্র দিয়ে জবাই করে। লাশের ক্ষতচিহ্নের কারণে অনেকেই তাদের প্রিয়জনের মৃতদেহ শনাক্তও করতে পারেননি।