• আজ ২২শে আষাঢ়, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম
 তাজিয়া মিছিলে হাজারো মানুষ, সতর্ক অবস্থানে আইনশৃঙ্খলাবাহিনী | আজ ১০ই মহররম, পবিত্র আশুরা | নতুন বাংলাদেশে মাফিয়াতন্ত্রের সরকার গড়তে দেওয়া হবে না: নাহিদ ইসলাম  | শুধু ক্ষমতা পরিবর্তনের জন্য জুলাই আন্দোলন হয়নি: নাহিদ ইসলাম | কুমিল্লায় ধর্ষণের শিকার নারীকে নিরাপত্তা ও চিকিৎসার নির্দেশ | প্রধানমন্ত্রীর ১০ বছরের মেয়াদে বিএনপি একমত- সালাহউদ্দিন আহমেদ | মধ্যপ্রাচ্যে চার দেশের আকাশসীমা বন্ধ, ঢাকা থেকে সব ফ্লাইট বাতিল  | ইরানের ব্যাপক ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় বিপর্যস্ত ইসরাইল, নিহত ৩ | সেনাবাহিনীর সাথে সন্ত্রাসীদের গোলাগুলিতে এক জন নিহত | সিলেটে প্রাইভেটকারে তুলে নিয়ে গিয়ে এক নারী গৃহ পরিচারিকাকে ধর্ষণ |

ডিজিটাল নিরাপত্তা মামলা থেকে মেজর হাফিজকে অব্যাহতি

| নিউজ রুম এডিটর ৬:০৫ অপরাহ্ণ | নভেম্বর ১৮, ২০২৪ বিএনপি, রাজনীতি, লিড নিউজ

 

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলা থেকে অব্যাহতি পেয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মেজর (অব.) মো. হাফিজউদ্দিন আহমেদসহ (বীরবিক্রম) দুই আসামি। সোমবার বরিশাল সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. গোলাম কবির তাকে অব্যাহতি দেন বলে জানান বেঞ্চ সহকারী মো. নাজমুল হাসান।

 

মামলার অব্যাহতি পাওয়া অপরজন হলেন- ভোলার লালমোহন উপজেলার কাদিরাবাদ এলাকার বাবুল বিশ্বাস।

বেঞ্চ সহকারী মো. নাজমুল হাসান বলেন, ফরেনসিক প্রতিবেদনসহ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র না দেওয়ায়, একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে মামলার চার্জ গঠনের দিনে দুই আসামিকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।

২০১৮ সালের ২৮ ডিসেম্বর ভোলার লালমোহন থানায় মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহম্মেদসহ ৭ জনের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ওই মামলা করেন লালমোহন উপজেলার বদরপুর ইউপির চেয়ারম্যান ও বদরপুর (দক্ষিণ) ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ফরিদুল হক।

মামলার বরাত দিয়ে বেঞ্চ সহকারী বলেন, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোলা-৩ আসনের বিএনপি নেতৃত্বাধীন ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থী ছিলেন মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহম্মেদ বীর বিক্রম। ২০১৮ সালের ২৪ ডিসেম্বর লালমোহন পৌরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ডের বাসভবনে অবস্থান করে মোবাইল ফোনে বলা কথার একটি রেকর্ড ফাঁস হয়। এ ঘটনায় পরস্পর যোগসাজশে জাতীয় সংসদ নির্বাচন বানচাল করার উদ্দেশে ইচ্ছাকৃতভাবে ওয়েব সাইট ও ডিজিটাল বিন্যাসে ভয়ভীতি প্রদর্শনের অভিযোগে নামধারী ৭ জনসহ অজ্ঞাতনামা আরও ৫ জনকে আসামি করে ওই মামলা করেন।

লালমোহন থানার পরিদর্শক (তদন্ত) বশির আলম ২০১৯ সালের ৩১ আগস্ট দুইজনকে অভিযুক্ত করে অভিযোগপত্র জমা দেন।