• আজ ১০ই চৈত্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম
 থাইল্যান্ডে ইউনূস-মোদি বৈঠক প্রসঙ্গে যা বললেন জয়শঙ্কর | এক ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান একাধিক গণমাধ্যমের মালিক হতে পারবে না | প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে কেন্দ্র করে মধ্যরাতে ঢাবিতে বিক্ষোভ | প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ | নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গণ-বিক্ষোভের আহ্বান সাবেক প্রধানমন্ত্রীর | অস্ত্র মামলায় ১৭ বছরের দণ্ড থেকে খালাস পেলেন লুৎফুজ্জামান বাবর | গাজায় দীর্ঘ হচ্ছে লাশের সারি, নিহত ২০০ ছাড়ালো | মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরে বাংলাদেশ নিয়ে প্রশ্ন, যা বললেন মুখপাত্র | দেড় ঘণ্টা পর কর্মবিরতি প্রত্যাহার, মেট্রোরেলের টিকিট ব্যবস্থা চালু | গালির স্বাধীনতার জন্যই আন্দোলন করেছিলাম: হাসনাত |

ডিজিটাল নিরাপত্তা মামলা থেকে মেজর হাফিজকে অব্যাহতি

| নিউজ রুম এডিটর ৬:০৫ অপরাহ্ণ | নভেম্বর ১৮, ২০২৪ বিএনপি, রাজনীতি, লিড নিউজ

 

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলা থেকে অব্যাহতি পেয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মেজর (অব.) মো. হাফিজউদ্দিন আহমেদসহ (বীরবিক্রম) দুই আসামি। সোমবার বরিশাল সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. গোলাম কবির তাকে অব্যাহতি দেন বলে জানান বেঞ্চ সহকারী মো. নাজমুল হাসান।

 

মামলার অব্যাহতি পাওয়া অপরজন হলেন- ভোলার লালমোহন উপজেলার কাদিরাবাদ এলাকার বাবুল বিশ্বাস।

বেঞ্চ সহকারী মো. নাজমুল হাসান বলেন, ফরেনসিক প্রতিবেদনসহ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র না দেওয়ায়, একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে মামলার চার্জ গঠনের দিনে দুই আসামিকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।

২০১৮ সালের ২৮ ডিসেম্বর ভোলার লালমোহন থানায় মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহম্মেদসহ ৭ জনের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ওই মামলা করেন লালমোহন উপজেলার বদরপুর ইউপির চেয়ারম্যান ও বদরপুর (দক্ষিণ) ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ফরিদুল হক।

মামলার বরাত দিয়ে বেঞ্চ সহকারী বলেন, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোলা-৩ আসনের বিএনপি নেতৃত্বাধীন ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থী ছিলেন মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহম্মেদ বীর বিক্রম। ২০১৮ সালের ২৪ ডিসেম্বর লালমোহন পৌরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ডের বাসভবনে অবস্থান করে মোবাইল ফোনে বলা কথার একটি রেকর্ড ফাঁস হয়। এ ঘটনায় পরস্পর যোগসাজশে জাতীয় সংসদ নির্বাচন বানচাল করার উদ্দেশে ইচ্ছাকৃতভাবে ওয়েব সাইট ও ডিজিটাল বিন্যাসে ভয়ভীতি প্রদর্শনের অভিযোগে নামধারী ৭ জনসহ অজ্ঞাতনামা আরও ৫ জনকে আসামি করে ওই মামলা করেন।

লালমোহন থানার পরিদর্শক (তদন্ত) বশির আলম ২০১৯ সালের ৩১ আগস্ট দুইজনকে অভিযুক্ত করে অভিযোগপত্র জমা দেন।