• আজ ৭ই বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম
 সংসদের আসন বাড়িয়ে ৬০০ করার সুপারিশ | মানবিক বাংলাদেশ গড়ার হাতিয়ার শিক্ষার্থীরা; সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বিএনপি নেতা আমিনুল হক | বাংলাদেশকে তাবেদারী রাষ্ট্র হিসাবে মনে করতো ভারত –রুহুল কবির রিজভী | রেলপথ ব্লকেড কর্মসূচি শিথিল, ১১টায় বৈঠক | সুনামগঞ্জের মধ্যনগরে মামলার ভয়ে যুবককের আত্নহত্যা! | যে যাই বলুক, জুনের পরে নির্বাচন যাবে না: আসিফ নজরুল | মালয়েশিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী আবদুল্লাহ মারা গেছেন | ফ্যাসিস্টরা নববর্ষকে দলীয় হাতিয়ারে পরিণত করেছিল: নাহিদ | দেশ থেকে অশুভ দূর হয়েছে, যতটুকু আছে তাও চলে যাবে: প্রেস সচিব | ড: ইউনূস পাঁচ বছর ক্ষমতায় থাকবেন কীভাবে, প্রশ্ন মান্নার |

ডিজিটাল নিরাপত্তা মামলা থেকে মেজর হাফিজকে অব্যাহতি

| নিউজ রুম এডিটর ৬:০৫ অপরাহ্ণ | নভেম্বর ১৮, ২০২৪ বিএনপি, রাজনীতি, লিড নিউজ

 

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলা থেকে অব্যাহতি পেয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মেজর (অব.) মো. হাফিজউদ্দিন আহমেদসহ (বীরবিক্রম) দুই আসামি। সোমবার বরিশাল সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. গোলাম কবির তাকে অব্যাহতি দেন বলে জানান বেঞ্চ সহকারী মো. নাজমুল হাসান।

 

মামলার অব্যাহতি পাওয়া অপরজন হলেন- ভোলার লালমোহন উপজেলার কাদিরাবাদ এলাকার বাবুল বিশ্বাস।

বেঞ্চ সহকারী মো. নাজমুল হাসান বলেন, ফরেনসিক প্রতিবেদনসহ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র না দেওয়ায়, একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে মামলার চার্জ গঠনের দিনে দুই আসামিকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।

২০১৮ সালের ২৮ ডিসেম্বর ভোলার লালমোহন থানায় মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহম্মেদসহ ৭ জনের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ওই মামলা করেন লালমোহন উপজেলার বদরপুর ইউপির চেয়ারম্যান ও বদরপুর (দক্ষিণ) ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ফরিদুল হক।

মামলার বরাত দিয়ে বেঞ্চ সহকারী বলেন, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোলা-৩ আসনের বিএনপি নেতৃত্বাধীন ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থী ছিলেন মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহম্মেদ বীর বিক্রম। ২০১৮ সালের ২৪ ডিসেম্বর লালমোহন পৌরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ডের বাসভবনে অবস্থান করে মোবাইল ফোনে বলা কথার একটি রেকর্ড ফাঁস হয়। এ ঘটনায় পরস্পর যোগসাজশে জাতীয় সংসদ নির্বাচন বানচাল করার উদ্দেশে ইচ্ছাকৃতভাবে ওয়েব সাইট ও ডিজিটাল বিন্যাসে ভয়ভীতি প্রদর্শনের অভিযোগে নামধারী ৭ জনসহ অজ্ঞাতনামা আরও ৫ জনকে আসামি করে ওই মামলা করেন।

লালমোহন থানার পরিদর্শক (তদন্ত) বশির আলম ২০১৯ সালের ৩১ আগস্ট দুইজনকে অভিযুক্ত করে অভিযোগপত্র জমা দেন।