• আজ ১০ই জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম
 দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ১১ জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড় | ক্ষমতার পূর্ণ ব্যবহার করতে না পারলে পদত্যাগ করবেন ড. ইউনূস | পতেঙ্গা সৈকতে গোলাগুলি, ‘শীর্ষ সন্ত্রাসী’ ঢাকাইয়া আকবর গুলিবিদ্ধ | ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যেই নির্বাচন, এদিক-সেদিকের সুযোগ নেই: রিজওয়ানা | প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে নাহিদ ইসলামের সাক্ষাৎ, যে সব কথা হলো | দুঃখ প্রকাশ করলেন মাহফুজ আলম | ৭ দিনের মধ্যে ঢাকা উত্তর-দক্ষিণ সিটির নির্বাচনের সিডিউল ঘোষণার জন্য সরকারকে লিগ্যাল নোটিশ | সরকারের প্রতি সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে কি না, পুনর্বিবেচনা করবে বিএনপি | তথ্য গোপন করায় ফেঁসে যাচ্ছেন শেখ হাসিনা শেখ হাসিনা | আলটিমেটাম দিয়ে আন্দোলন স্থগিত করলেন ইশরাক |

চিত্রনায়ক সোহেল চৌধুরী হত্যা মামলার সাক্ষ্য শুরু ২০ মার্চ

| নিউজ রুম এডিটর ৬:১১ অপরাহ্ণ | মার্চ ১০, ২০২২ বিনোদন, লিড নিউজ

নব্বইয়ের দশকের জনপ্রিয় চিত্রনায়ক সোহেল চৌধুরী হত্যা মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হচ্ছে আগামী ২০ মার্চ। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক জাকির হোসেন এই দিন ধার্য করেছেন।

গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন সংশ্লিষ্ট ট্রাইব্যুনালের অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর সাদিয়া আফরিন শিল্পী। তিনি জানান, আসামিদের উপস্থিতির জন্য আজ দিন ধার্য ছিল। আসামিদের মধ্যে তারিক সাঈদ মামুনকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। আসামি হারুন অর রশীদ ওরফে লেদার লিটন ওরফে বস লিটন কারাগারে থাকলেই তাকে হাজির করা হয়নি। এছাড়া আসামি আদনান সিদ্দিকী, ফারুক আব্বাসী পক্ষের সময়ের আবেদন করেন। সেই আবেদন মঞ্জুর করে সাক্ষ্য শুরুর এদিন ধার্য করেন আদালত।

এদিকে, ট্রাম্পস ক্লাবের মালিক আফাকুল ইসলাম ওরফে বান্টি ইসলাম, ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাই ওরফে আব্দুল আজিজ ও সেলিম খানের পক্ষে কোনো পদক্ষেপ নেননি তাদের আইনজীবীরা। বাকি দুই আসামি শীর্ষ সন্ত্রাসী সানজিদুল ইসলাম ইমন ও আশিষ রায় চৌধুরী ওরফে বোতল চৌধুরী পতালক। এছাড়া মামলাটি উচ্চ আদালতের আদেশে দীর্ঘদিন বিচারকাজ স্থগিত ছিল। গত ২৭ ফেব্রুয়ারি স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার হলে ফের মামলাটিতে সাক্ষ্যগ্রহণের প্রক্রিয়া শুরু হচ্ছে।
মামলা সূত্র জানা যায়, ১৯৯৮ সালের ১৮ ডিসেম্বর বনানীর আবেদিন টাওয়ারে ট্রাম্পস ক্লাবের সামনে চলচ্চিত্র অভিনেতা সোহেল চৌধুরীকে গুলি করে হত্যা করা হয়। ওইদিনই গুলশান থানায় হত্যা মামলা করেন তার ভাই তৌহিদুল ইসলাম চৌধুরী। ১৯৯৯ সালের ৩০ জুলাই ডিবি পুলিশ নয়জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেয়।

তবে একজন আসামির আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ২০১৪ সালে হাইকোর্ট মামলার বিচার কার্যক্রম স্থগিত করে রুল জারি করেন। ২০১৫ সালে হাইকোর্ট স্থগিতাদেশ বাতিল করে এবং ট্রায়াল কোর্টে মামলার বিচার কার্যক্রম চালানোয় বাধা নেই বলে জানায়।