• আজ ২৯শে আষাঢ়, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম
 এখন থেকে আর জাতীয় রাজস্ব বোর্ড নাম থাকবে না: জ্বালানি উপদেষ্টা | একটি পক্ষ সন্ত্রাস ও চাঁদবাজদের লালন করে ক্ষমতায় যেতে চায়: নাহিদ ইসলাম | চাঁদা না দেওয়ায় ব্যবসায়ীকে পাথর মেরে হত্যা যুবদল নেতার, ভিডিও ভাইরাল | পানিহাটা সীমান্তে ১০ বাংলাদেশীকে বিএসএফের পুশইন | ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের প্রস্তুতি শেষ করার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার | কুড়িগ্রামে তিস্তায় নিখোঁজের একদিন পর শিশুর মরদেহ উদ্ধার | বাংলাদেশের ওপর ভারতের অখণ্ডতা ও সার্বভৌমত্ব নির্ভরশীল: নাহিদ ইসলাম | ২৪ ঘণ্টার মধ্যে দ্বিতীয় দফায় বৈঠকে ট্রাম্প-নেতানিয়াহু | চট্টগ্রামে প্রথম দুই ব্যক্তির শরীরে জিকা ভাইরাস শনাক্ত | তাজিয়া মিছিলে হাজারো মানুষ, সতর্ক অবস্থানে আইনশৃঙ্খলাবাহিনী |

স্বাস্থ্যমন্ত্রী  সামন্ত লাল সেনের ফাইল এক সময় ছুড়ে ফেলেছিলেন কর্মকর্তারা

| নিউজ রুম এডিটর ৬:০৫ অপরাহ্ণ | জানুয়ারি ১৫, ২০২৪ জাতীয়, বাংলাদেশ, লিড নিউজ

 

নতুন স্বাস্থ্যমন্ত্রী সামন্ত লাল সেনকে আজ রোববার ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা–কর্মচারীরা

পোড়া রোগীদের চিকিৎসায় পাঁচ শয্যার ছোট একটা ইউনিট থেকে ৫০০ শয্যার হাসপাতাল ও ইনস্টিটিউট তৈরির মূল ব্যক্তি বিশিষ্ট বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জন সামন্ত লাল সেন। এ কাজ করতে গিয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অনেক কর্মকর্তার টেবিলে টেবিলে ঘুরেছেন তিনি। তাঁর ফাইল ছুড়ে ফেলে দিয়েছেন কর্মকর্তারা।

মন্ত্রিত্ব পাওয়ার পর আজ রোববার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে এসে কর্মকর্তা ও সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় করার সময় নিজের এমন তিক্ত অভিজ্ঞতার কথা শোনান সামন্ত লাল সেন।

এ সময় স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, দুই সচিবসহ সবার সহযোগিতা ও পরামর্শ পেলে তিনি সুষ্ঠুভাবে মন্ত্রণালয় চালাতে পারবেন। আর স্বাস্থ্য খাতে দুর্নীতির ব্যাপারে ‘জিরো টলারেন্স’ (শূন্য সহিষ্ণুতা) দেখাবেন।

নতুন মন্ত্রীকে নিয়ে এদিন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় দুটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। শুরুতে ছিল মন্ত্রণালয়ের ও স্বাস্থ্য বিভাগের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময়। তারপর প্রেস ব্রিফিং। অবশ্য প্রেস ব্রিফিং পৃথকভাবে হয়নি। সাংবাদিকেরা মতবিনিময় সভায় ঢুকে পড়েন ও সভা শেষে নতুন মন্ত্রীকে প্রশ্ন করা শুরু করেন।

সামন্ত লাল সেন বলেন, অগ্রাধিকারের তালিকায় আছে বড় শহরের বাইরের স্বাস্থ্যসেবার উন্নতি করা। উপজেলা পর্যায়ে চিকিৎসার উন্নতি হলে ঢাকার হাসপাতালে রোগীর চাপ কমবে। কাজের পরিবেশ ভালো হলে চিকিৎসকেরা মফস্‌সলে কাজ করবেন। গ্রামাঞ্চলে চিকিৎসকেরা কেন থাকেন না, তা বুঝতে চিকিৎসকদের কথা শোনা জরুরি।