• আজ ৭ই বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম
 সংসদের আসন বাড়িয়ে ৬০০ করার সুপারিশ | মানবিক বাংলাদেশ গড়ার হাতিয়ার শিক্ষার্থীরা; সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বিএনপি নেতা আমিনুল হক | বাংলাদেশকে তাবেদারী রাষ্ট্র হিসাবে মনে করতো ভারত –রুহুল কবির রিজভী | রেলপথ ব্লকেড কর্মসূচি শিথিল, ১১টায় বৈঠক | সুনামগঞ্জের মধ্যনগরে মামলার ভয়ে যুবককের আত্নহত্যা! | যে যাই বলুক, জুনের পরে নির্বাচন যাবে না: আসিফ নজরুল | মালয়েশিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী আবদুল্লাহ মারা গেছেন | ফ্যাসিস্টরা নববর্ষকে দলীয় হাতিয়ারে পরিণত করেছিল: নাহিদ | দেশ থেকে অশুভ দূর হয়েছে, যতটুকু আছে তাও চলে যাবে: প্রেস সচিব | ড: ইউনূস পাঁচ বছর ক্ষমতায় থাকবেন কীভাবে, প্রশ্ন মান্নার |

আকরামুজ্জামান কে অতিরিক্ত টাকা না দিলে মেলেনা ট্রেড লাইসেন্স

| নিউজ রুম এডিটর ৯:৩২ অপরাহ্ণ | ফেব্রুয়ারি ৮, ২০২২ ঢাকা, সারাদেশ

মোঃরফিকুল ইসলাম মিঠু।। ঢাকা উওর সিটি কর্পোরেশনের ট্রেড লাইসেন্স নিয়ে চলছে অনিয়ম দূনীতি। ৩০০০ টাকার ট্রেড লাইসেন্স ৫০০০ টাকা।রাজস্ব বিভাগ ও ভ্যাট টেক্সের টাকা নিয়েও অতিরিক্ত টাকা গুনতে হচ্ছে ব্যবসায়ীদের।সিটি কপোরেশনের মধ্যে নির্ধারিত চার্ট না থাকার কারণে এই সমস্যা পোহাতে হচ্ছে ব্যবসায়ীদের।

সরেজমিন গিয়ে দেখা গেছে ট্রেড লাইসেন্স সুপারভাইজার আকরামুজ্জামান উওরখান, ডোবাদিয়া এলাকার রুহুল আমিন ট্রেড লাইসেন্স নং (২১৫৩০৯) ১৬৮০ টাকা খরচ থাকলেও তার কাছ থেকে নেওয়া হয়েছে ৩০০০ টাকা।দক্ষিণখান আমতলা খান মটরস একটি ট্রেড লাইসেন্সে নেওয়া হয়েছে ৬০০০ টাকা কিন্তুু ট্রেড লাইসেন্সে উল্লেখ করা আছে ১৬০০ টাকা।

এই ভাবে প্রতিদিন ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে বিভিন্ন ভাবে আদায় করা হচ্ছে টাকা।সিটি কপোরেশনের নির্ধারিত তালিকা থাকলেও তা টেবিলের নিচেই থেকে যায়।কোন ধরনের ট্রেড লাইসেন্সে কত টাকা লাগবে তার কোন চার্ট বাহিরে দেওয়াও নেই।প্রতিদিন গড়ে একশত-এর বেশী ট্রেড লাইসেন্স বানানো হয় ঢাকা উওর সিটি কপোরেশনে।এই টাকা ভাগ যায় বিভিন্ন অফিসারের পকেটে।

জানা গেছে,একাধিক দালাল চক্র সক্রিয় এখানে।দক্ষিণখান, উওরখান, উওরা,তুরাগ এই সকল জায়গায় আকরামুজ্জামানের নিজস্ব কিছু দালার রয়েছে।এই দালাল চক্ররাও বিভিন্ন দোকান অফিসে গিয়ে ট্রেড লাইসেন্সের কাজ করছে।

এদের মধ্যে অন্যতম সুমন,আলাল,জব্বার সহ অনেকেই।এই চক্রকে নিয়ন্ত্রণ করে ট্রেড লাইসেন্স সুপারভাইজার আকরামুজ্জামান।এই সকল অপরাধ দৃশ্যমান থাকলেও কোন ব্যবস্থা গ্রহন করছে না কর্তৃপক্ষ।

এই বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানান,অঞ্চল ৬ এর নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সাজিয়া আফরিন। তিনি প্রতিবেদকে বলেন টাকা বেশি নেওয়ার কোন ভিডিও ফুটেজ কিবং লিখিত অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।