• আজ ১লা শ্রাবণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম
 মধ্যরাতে চরমোনাই পিরের দরবারে এনসিপির নেতারা | বিএনপিকে এত সহজে তুড়ি মেরে উড়িয়ে দেওয়া যাবে না: মির্জা ফখরুল | এখন থেকে আর জাতীয় রাজস্ব বোর্ড নাম থাকবে না: জ্বালানি উপদেষ্টা | একটি পক্ষ সন্ত্রাস ও চাঁদবাজদের লালন করে ক্ষমতায় যেতে চায়: নাহিদ ইসলাম | চাঁদা না দেওয়ায় ব্যবসায়ীকে পাথর মেরে হত্যা যুবদল নেতার, ভিডিও ভাইরাল | পানিহাটা সীমান্তে ১০ বাংলাদেশীকে বিএসএফের পুশইন | ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের প্রস্তুতি শেষ করার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার | কুড়িগ্রামে তিস্তায় নিখোঁজের একদিন পর শিশুর মরদেহ উদ্ধার | বাংলাদেশের ওপর ভারতের অখণ্ডতা ও সার্বভৌমত্ব নির্ভরশীল: নাহিদ ইসলাম | ২৪ ঘণ্টার মধ্যে দ্বিতীয় দফায় বৈঠকে ট্রাম্প-নেতানিয়াহু |

রংপুরের ১২০ পরিবারের ঈদ উদ্‌যাপন

| নিউজ রুম এডিটর ১১:১৬ পূর্বাহ্ণ | মার্চ ৩০, ২০২৫ ইসলাম, ধর্ম, লিড নিউজ

সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে রংপুরের গঙ্গাচড়া উপজেলায় ১২০ পরিবার ঈদুল ফিতর উদযাপন করছে।

রোববার (৩০ মার্চ) সকাল সাড়ে ৯টায় বড়বিল ইউনিয়নের বাগপুর পূর্ব মৌলভীপাড়া জামে মসজিদে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে ইমামতি করেন মাওলানা আব্দুল বাতেন।

 

স্থানীয়রা জানান, ১৯৯৪ সালে বাগপুর পূর্ব মৌলভীপাড়া গ্রামের মাওলানা আব্দুর রশীদ বাদশা ঈমাম হয়ে ২০ থেকে ৪০ জন মুসল্লিকে সঙ্গে নিয়ে সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে রোজা এবং ঈদ উদযাপন শুরু করেন। তখন থেকেই এ নিয়ম চলে আসছে।

২০২২ সালে মাওলানা আব্দুর রশীদ বাদশার মৃত্যুর পর তার বড় ছেলে মাওলানা আব্দুল বাতেন বাবার শুরু করা এই প্রথা ধরে রেখেছেন। বর্তমানে মাওলানা আব্দুল বাতেন ইমাম হয়ে ১২০টি পরিবারকে সঙ্গে নিয়ে সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে ঈদের নামাজ আদায় করে আসছেন। জামাতের সঙ্গে নামাজ আদায় করতে আশপাশের গ্রাম ও শহর থেকে মুসল্লিরা আসেন। এসময় সেখানকার নিরাপত্তায় গঙ্গাচড়া মডেল থানার পুলিশ সদস্যদের দেখা যায়।

সেখানে ঈদের নামাজ আদায় করা স্থানীয় বাসিন্দা মোছাদ্দেক আলী ও রহিদুল ইসলাম বলেন, ‘ছোট থেকে আমিও এখানে বছরে দুই বার ঈদের নামাজ আদায় করতে আসি। আমার জানা মতে, শুধু গঙ্গাচড়ার এই গ্রামে সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে রোজা ও ঈদ পালন করা হয়।’

গঙ্গাচড়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আল এমরান বলেন, ‘বড়বিল ইউনিয়নের একটি গ্রামের প্রায় ১২০টি পরিবার সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে ঈদের নামাজ আদায় করেছে। তারা যেন সুন্দর ও সুষ্ঠভাবে নামাজ আদায় করতে পারেন, সে লক্ষ্যে প্রশাসনের পক্ষ থেকে সার্বিক ব্যবস্থা নেয়া হয়েছিলাম।’