
ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে বিবৃতিতে স্বাক্ষর না করায় ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এমরান আহম্মদ ভূঁইয়াকে বরখাস্ত করা হয়েছে।
শুক্রবার (৮ সেপ্টেম্বর) সলিসিটর রুনা নাহিদ আক্তার স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়। এতে বলা হয়, ‘রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে এই আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে।’
এমন সিদ্ধান্তের বিষয়ে প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলে ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এমরান আহম্মদ ভূঁইয়া সাংবাদিকদের বলেন, আমি কিছুক্ষণ আগে অবগত হয়েছি। তবে একটা বিষয় বলে রাখা ভালো। পত্রপত্রিকার মাধ্যমে জেনেছি যে, অ্যাটর্নি জেনারেল অফিসে কর্মরত কোনো ব্যক্তি মিডিয়ায় বক্তব্য দেওয়ার আগে অফিস থেকে অনুমতি নিতে হবে। এটা আমি আগে জানতাম না। যেহেতু আমি মিডিয়ার মাধ্যমে জেনেছি, সে জন্য আমি এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে চাই না।
স্বাক্ষর না করা সিদ্ধান্তের পর আপনি ব্যক্তিগতভাবে কোনো চাপ অনুভব করেছিলেন কিনা? এমন প্রশ্নোত্তরে তিনি বলেন, এটি আমার ব্যক্তিগত বিষয়ে যেহেতু প্রশ্ন করেছেন, সেহেতু বলব— সরকারের পক্ষ থেকে আমি কোনো চাপ অনুভব করিনি। এমনকি পরিবারের ভেতরেও কোনো চাপ ছিল না। সবাই স্বাভাবিক কার্যক্রম করেছে। এর বাইরে কোনো কথা বলতে চাই না।
এর আগে সোমবার (৪ সেপ্টেম্বর) রাষ্ট্রপক্ষের ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এমরান আহম্মদ ভূঁইয়া বলেন, ‘নোবেলজয়ী প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে হয়রানি করা হচ্ছে। উনার বিচার স্থগিতে ১৭৬ বিশ্বনেতার বিবৃতির সঙ্গে আমি একমত। আমি মনে করি তার সম্মানহানি এবং বিচারিক হয়রানি করা হচ্ছে।
করোনা ভাইরাসের কারণে বদলে গেছে আমাদের জীবন। আনন্দ-বেদনায়, সংকটে, উৎকণ্ঠায় কাটছে সময়। আপনার সময় কাটছে কিভাবে? লিখতে পারেন পিপলস নিউজ‘এ । আজই পাঠিয়ে দিন feature.peoples@gmail.com মেইলে