• আজ ২৮শে চৈত্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম
 ১০ বছর পর ইসরাইলি কারাগার থেকে মুক্তি পেলেন ফিলিস্তিনি যুবক | এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলীর নিকট প্রশ্ন কোথায় বসে টাকার হিসাব করছেন?–স্বরাষ্ট্র ও কৃষি উপদেষ্টা | এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু আজ | যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত ফিলিস্তিনিদের আশ্রয় দিতে প্রস্তুত ইন্দোনেশিয়া | বাংলাদেশের ট্রানজিট সুবিধা বাতিল নিয়ে যা বললো ভারত | ড. ইউনূসের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক ১৬ এপ্রিল | যুক্তরাজ্যের বাণিজ্যদূতকে নির্বাচনের সম্ভাব্য সময় জানালেন ড. ইউনূস | সিলেটে লুটের জুতা বিক্রি করতে অনলাইনে বিজ্ঞাপন, আটক ১৭ | বাটা ও কেএফসিতে লুটপাট: সারা দেশে আটক ৪৯ | গাজার চারপাশে এবার ‘কিল জোন’ বানাচ্ছে ইসরাইল! |

ষষ্ঠি মধ্য দিয়ে শুরু হয়েছে ৫ দিন ব্যপী শারদীয় দূর্গোৎসব!

| নিউজ রুম এডিটর ৩:১৭ অপরাহ্ণ | অক্টোবর ১০, ২০২৪ মুন্সীগঞ্জ, সারাদেশ

 

সিরাজদিখান প্রতিনিধিঃ মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখানে ষষ্ঠিপূঁজার মধ্য দিয়ে শুরু হয়েছে ৫ দিন ব্যপী শারদীয় দূর্গোৎসব। ৯ অক্টোবর বুধবার সকাল থেকে সিরাজদিখান উপজেলার ১৩ টি ইউনিয়নের ১১৬ টি মন্ডপে ৫ দিন ব্যপী হিন্দু ধর্মালম্বিদের সর্ববৃহৎ ধর্মীয় এ উৎসবের আনুষ্ঠানিকতার আয়োজন করা হয়। এর আগে ২ অক্টোবর শুভ মহালয়ার মধ্য দিয়ে দেবীপক্ষের সূচনা হয়। এরপর বুধবার বোধনের মাধ্যমে দেবী দুর্গাকে জাগ্রত করা হয়। বৃহস্পতিবার মহাসপ্তমী, শুক্রবার মহাষ্টমী ও শনিবার মহানবমী।

তবে পঞ্জিকামতে, এবার শনিবার মহানবমী পূজার পরই দশমী বিহিত পূজা অনুষ্ঠিত হবে। বিজয়া শোভাযাত্রার মধ্য দিয়ে আগামী রবিবার বিজয়া দশমী উদ্‌যাপন করা হবে। এদিকে শারদীয় দুর্গাপূঁজাকে ঘিরে প্রশাসনের পক্ষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করার পাশাপাশি প্রতিটি মন্ডপে আনসার ও পুলিশ সদস্য মোতায়ন করা হয়েছে। বাংলাদেশ পূজা উদ্‌যাপন পরিষদ সিরাজদিখান উপজেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক জ্ঞানদীপ ঘোষ জানিয়েছেন, এবার সিরাজদিখানের ১৩ টি ইউনিয়নের ১৩টি ইউনিয়নে ১১৬টি মন্ডপে পূজার আয়োজন করা হয়েছে। যা গতবছরের তুলনায় ১০ টি কম। বালুচর ইউনিয়নের হিন্দু সম্প্রদায়ের লোক না থাকায় সেখানে কোন পূজামন্ডপ নেই।

 

এবার জাকজমক পূূর্ণ ভাবে পুঁজার আনুষ্ঠানিকতা আয়োজন করা হয়। শান্তিপূর্ণ ভাবে হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষ শারদীয় দূর্গাপুজা উদযাপন করছেন।

সিরাজদিখান থানার (ওসি) খন্দকার হাফিজুর রহমান বলেন, পুজায় যেকোন অপ্রীতিকর ঘটনা প্রতিহত করতে প্রতিমা তৈরী থেকে শুরু করে দুর্গা বিসর্জন পর্যন্ত স্বেচ্ছাসেবী টিমসহ প্রশাসনিক নজরদারী জোরদার করার পাশাপাশি সার্বক্ষণিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। প্রতিটি পূজামন্ডপে আনছার ও পুলিশ সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে। প্রতিটি পূজামন্ডপে ধর্মবর্ণ নির্বিশেষে সকলের সমন্বয়ে স্বেচ্ছাসেবক টিম গঠন করা হয়েছে। এছাড়া পুলিশের সার্বক্ষণিক টহলেরও ব্যবস্থা করা হয়েছে।