• আজ ২৯শে আষাঢ়, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম
 এখন থেকে আর জাতীয় রাজস্ব বোর্ড নাম থাকবে না: জ্বালানি উপদেষ্টা | একটি পক্ষ সন্ত্রাস ও চাঁদবাজদের লালন করে ক্ষমতায় যেতে চায়: নাহিদ ইসলাম | চাঁদা না দেওয়ায় ব্যবসায়ীকে পাথর মেরে হত্যা যুবদল নেতার, ভিডিও ভাইরাল | পানিহাটা সীমান্তে ১০ বাংলাদেশীকে বিএসএফের পুশইন | ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের প্রস্তুতি শেষ করার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার | কুড়িগ্রামে তিস্তায় নিখোঁজের একদিন পর শিশুর মরদেহ উদ্ধার | বাংলাদেশের ওপর ভারতের অখণ্ডতা ও সার্বভৌমত্ব নির্ভরশীল: নাহিদ ইসলাম | ২৪ ঘণ্টার মধ্যে দ্বিতীয় দফায় বৈঠকে ট্রাম্প-নেতানিয়াহু | চট্টগ্রামে প্রথম দুই ব্যক্তির শরীরে জিকা ভাইরাস শনাক্ত | তাজিয়া মিছিলে হাজারো মানুষ, সতর্ক অবস্থানে আইনশৃঙ্খলাবাহিনী |

ষষ্ঠি মধ্য দিয়ে শুরু হয়েছে ৫ দিন ব্যপী শারদীয় দূর্গোৎসব!

| নিউজ রুম এডিটর ৩:১৭ অপরাহ্ণ | অক্টোবর ১০, ২০২৪ মুন্সীগঞ্জ, সারাদেশ

 

সিরাজদিখান প্রতিনিধিঃ মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখানে ষষ্ঠিপূঁজার মধ্য দিয়ে শুরু হয়েছে ৫ দিন ব্যপী শারদীয় দূর্গোৎসব। ৯ অক্টোবর বুধবার সকাল থেকে সিরাজদিখান উপজেলার ১৩ টি ইউনিয়নের ১১৬ টি মন্ডপে ৫ দিন ব্যপী হিন্দু ধর্মালম্বিদের সর্ববৃহৎ ধর্মীয় এ উৎসবের আনুষ্ঠানিকতার আয়োজন করা হয়। এর আগে ২ অক্টোবর শুভ মহালয়ার মধ্য দিয়ে দেবীপক্ষের সূচনা হয়। এরপর বুধবার বোধনের মাধ্যমে দেবী দুর্গাকে জাগ্রত করা হয়। বৃহস্পতিবার মহাসপ্তমী, শুক্রবার মহাষ্টমী ও শনিবার মহানবমী।

তবে পঞ্জিকামতে, এবার শনিবার মহানবমী পূজার পরই দশমী বিহিত পূজা অনুষ্ঠিত হবে। বিজয়া শোভাযাত্রার মধ্য দিয়ে আগামী রবিবার বিজয়া দশমী উদ্‌যাপন করা হবে। এদিকে শারদীয় দুর্গাপূঁজাকে ঘিরে প্রশাসনের পক্ষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করার পাশাপাশি প্রতিটি মন্ডপে আনসার ও পুলিশ সদস্য মোতায়ন করা হয়েছে। বাংলাদেশ পূজা উদ্‌যাপন পরিষদ সিরাজদিখান উপজেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক জ্ঞানদীপ ঘোষ জানিয়েছেন, এবার সিরাজদিখানের ১৩ টি ইউনিয়নের ১৩টি ইউনিয়নে ১১৬টি মন্ডপে পূজার আয়োজন করা হয়েছে। যা গতবছরের তুলনায় ১০ টি কম। বালুচর ইউনিয়নের হিন্দু সম্প্রদায়ের লোক না থাকায় সেখানে কোন পূজামন্ডপ নেই।

 

এবার জাকজমক পূূর্ণ ভাবে পুঁজার আনুষ্ঠানিকতা আয়োজন করা হয়। শান্তিপূর্ণ ভাবে হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষ শারদীয় দূর্গাপুজা উদযাপন করছেন।

সিরাজদিখান থানার (ওসি) খন্দকার হাফিজুর রহমান বলেন, পুজায় যেকোন অপ্রীতিকর ঘটনা প্রতিহত করতে প্রতিমা তৈরী থেকে শুরু করে দুর্গা বিসর্জন পর্যন্ত স্বেচ্ছাসেবী টিমসহ প্রশাসনিক নজরদারী জোরদার করার পাশাপাশি সার্বক্ষণিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। প্রতিটি পূজামন্ডপে আনছার ও পুলিশ সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে। প্রতিটি পূজামন্ডপে ধর্মবর্ণ নির্বিশেষে সকলের সমন্বয়ে স্বেচ্ছাসেবক টিম গঠন করা হয়েছে। এছাড়া পুলিশের সার্বক্ষণিক টহলেরও ব্যবস্থা করা হয়েছে।