• আজ ৭ই বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম
 সংসদের আসন বাড়িয়ে ৬০০ করার সুপারিশ | মানবিক বাংলাদেশ গড়ার হাতিয়ার শিক্ষার্থীরা; সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বিএনপি নেতা আমিনুল হক | বাংলাদেশকে তাবেদারী রাষ্ট্র হিসাবে মনে করতো ভারত –রুহুল কবির রিজভী | রেলপথ ব্লকেড কর্মসূচি শিথিল, ১১টায় বৈঠক | সুনামগঞ্জের মধ্যনগরে মামলার ভয়ে যুবককের আত্নহত্যা! | যে যাই বলুক, জুনের পরে নির্বাচন যাবে না: আসিফ নজরুল | মালয়েশিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী আবদুল্লাহ মারা গেছেন | ফ্যাসিস্টরা নববর্ষকে দলীয় হাতিয়ারে পরিণত করেছিল: নাহিদ | দেশ থেকে অশুভ দূর হয়েছে, যতটুকু আছে তাও চলে যাবে: প্রেস সচিব | ড: ইউনূস পাঁচ বছর ক্ষমতায় থাকবেন কীভাবে, প্রশ্ন মান্নার |

তত্ত্বাবধায়ক ফেরাতে রিভিউ শুনানি পিছিয়ে

| নিউজ রুম এডিটর ১১:১১ পূর্বাহ্ণ | অক্টোবর ২৪, ২০২৪ আইন ও আদালত, লিড নিউজ

 

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী ও বিশিষ্টজনদের করা পৃথক তিন রিভিউ আবেদন শুনানির জন্য আগামী ১৭ নভেম্বর তারিখ ধার্য করেছেন আপিল বিভাগ। বৃহস্পতিবার (২৪ অক্টোবর) প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন ছয় সদস্যের আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ এ দিন ধার্য করেন।

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধনী বাতিলের রায় রিভিউ (পুনর্বিবেচনা) চেয়ে গতকাল বুধবার আবেদন করেছিলেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার।

এর আগে গত ১৬ অক্টোবর বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর রিভিউ আবেদন করেছিলেন। তারও আগে সুজনের সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদারসহ পাঁচজন রিভিউ আবেদন করেছিলেন ২৭ আগস্ট। অপর চার ব্যক্তি হলেন তোফায়েল আহমেদ, এম হাফিজ উদ্দিন খান, জোবাইরুল হক ভূঁইয়া ও জাহরা রহমান।

১৯৯৬ সালে ত্রয়োদশ সংশোধনীর মাধ্যমে সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা অন্তর্ভুক্ত হয়। তবে এর বৈধতা নিয়ে রিট করলে ১৯৯৮ সালে রুল জারি করা হয়। তবে রুল শুনানি শেষে ২০০৪ সালে ত্রয়োদশ সংশোধনীকে বৈধ ঘোষণা করা হয়। ২০০৫ সালে আপিল করে রিট আবেদনকারী পক্ষ। আপিল বিভাগ ২০১১ সালের ১০ মে সংখ্যাগরিষ্ঠ মতামতের ভিত্তিতে সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধনী বাতিল ঘোষণা করে রায় দেন।

রায়ের পর তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলোপসহ বেশ কিছু বিষয় নিয়ে পঞ্চদশ সংশোধনী আইন জাতীয় সংসদে পাস হয়।