• আজ ২৭শে ফাল্গুন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম
 গণজাগরণের লাকির গ্রেপ্তারের দাবিতে মধ্যরাতে উত্তাল ঢাবি | হত্যাকান্ড ধামাচাঁপা দিতে ওসির ‘জজ মিয়া’ নাটক | নারী নিপীড়ন ইস্যুতে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি | শেখ হাসিনা-রেহানা পরিবারের জমি-ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ | মাগুরায় শিশু ধর্ষণ : গভীর রাতে শুনানি, ৪ আসামি রিমান্ডে | গাড়ি চাপায় পোশাক শ্রমিক নিহত বনানী – মহাখালী রাস্তা অবরোধ | আশুলিয়া ককটেল ফাটিয়ে স্বর্ণের দোকানে ডাকাতি | এনরোলমেন্ট ফি ৩০০ টাকা করার দাবিতে ইবি আইন  শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন | মাদারীপুরে মসজিদে ৩ ভাইকে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় মামলা, গ্রেফতার ৩ | মাগুরায় ধর্ষণের শিকার শিশুটিকে দেখতে সিএমএইচে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা |

সেলফি তোলার সময় যে কথা হয় শেখ হাসিনা-বাইডেনের, জানাল যুক্তরাষ্ট্র

| নিউজ রুম এডিটর ২:১১ অপরাহ্ণ | অক্টোবর ৪, ২০২৩ আন্তর্জাতিক, লিড নিউজ

 

হোয়াইট হাউসের জাতীয় নিরাপত্তা কাউন্সিলের কৌশলগত যোগাযোগবিষয়ক সমন্বয়ক জন কিরবি জানিয়েছেন, নয়াদিল্লিতে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন এবং বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্কোন্নয়নের গুরুত্ব নিয়ে কথা বলেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।

মঙ্গলবার (৩ অক্টোবর) হোয়াইট হাউসে এক ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান জন কিরবি।

গত মাসে নয়াদিল্লিতে জি-২০ সম্মেলনের ফাঁকে বাইডেন, শেখ হাসিনা ও তার মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ সেলফি তোলেন। তখন তাদের মধ্যে কিছু কথাবার্তা হয়েছিল বলেও সে সময় বাংলাদেশের পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল। প্রায় তিন সপ্তাহ পর হোয়াইট হাউসও এ বিষয়ে মুখ খুলল।

হোয়াইট হাউসে মঙ্গলবার রাতে ব্রিফিংয়ে একজন সাংবাদিক দিল্লিতে জো বাইডেন ও শেখ হাসিনার আলোচনার প্রসঙ্গ টানেন। তিনি জানতে চান, যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশের সম্পর্ক এখন কেমন দেখছেন?

জবাবে কিরবি বলেন, ‘তারা (বাইডেন ও শেখ হাসিন) অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের গুরুত্ব নিয়ে কথা বলেছেন। তারা জলবায়ু পরিবর্তনসহ বিভিন্ন ইস্যুতে আমাদের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের উন্নতির গুরুত্ব নিয়েও কথা বলেছেন।’

নয়াদিল্লির পর গত মাসে নিউইয়র্কে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশন উপলক্ষ্যে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট আয়োজিত নৈশভোজেও সাক্ষাৎ হয়েছিল শেখ হাসিনা-বাইডেনের।

এর আগে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার নিয়মিত প্রেস ব্রিফিংয়ে এক প্রশ্নের জবাবে বলেন, বাংলাদেশিরা শান্তিপূর্ণ উপায়ে একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন চায় এবং আমাদের সেটাই চাওয়া। আমাদের ভিসা নীতি প্রয়োগ করা হয়েছে মূলত বাংলাদেশি জনগণের অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে তাদের নেতা নির্বাচনের যে আকাঙ্ক্ষা, সেটি সমর্থন করতে।

ম্যাথিউ মিলার বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র তা-ই চায়, যা বাংলাদেশিরা চায়- শান্তিপূর্ণ উপায়ে একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন। সরকার, বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, নাগরিক সমাজ এবং বাংলাদেশের গণমাধ্যমগুলো আসন্ন জাতীয় নির্বাচন শান্তিপূর্ণ উপায়ে অবাধ ও সুষ্ঠু হওয়ার বিষয়ে তাদের প্রত্যাশা ব্যক্ত করেছে, এটিই আমাদের চাওয়া।’