• আজ ১লা বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম
 ড: ইউনূস পাঁচ বছর ক্ষমতায় থাকবেন কীভাবে, প্রশ্ন মান্নার | গাজায় বর্বরতার প্রতিবাদ: কানাডা-ইউরোপেও ইসরাইলবিরোধী বিক্ষোভ | যুক্তরাষ্ট্রে ৩০ দিনের বেশি থাকা বিদেশিদের নিবন্ধন করার নির্দেশ | নেতানিয়াহুর ছবিতে পেটানোর খবর ইসরাইলের গণমাধ্যমে | সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ‘মার্চ ফর গাজা’ সমাবেশে ঘোষণাপত্র পাঠ | মার্চ ফর গাজা: সোহরাওয়ার্দী যেন এক টুকরো ফিলিস্তিন | সাবেক এমপি হাবিব হাসানের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা | ফিলিস্তিন ইস্যুতে আমাদের কী করতে হবে, সরকার ঠিক করে দিক: জিএম কাদের | ১০ বছর পর ইসরাইলি কারাগার থেকে মুক্তি পেলেন ফিলিস্তিনি যুবক | এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলীর নিকট প্রশ্ন কোথায় বসে টাকার হিসাব করছেন?–স্বরাষ্ট্র ও কৃষি উপদেষ্টা |

বাটা ও কেএফসিতে লুটপাট: সারা দেশে আটক ৪৯

| নিউজ রুম এডিটর ১০:৪৮ পূর্বাহ্ণ | এপ্রিল ৮, ২০২৫ লিড নিউজ, সারাদেশ

ফিলিস্তিনে ইসরাইলি বাহিনীর বর্বর হামলার প্রতিবাদে বিশ্বব্যাপী ডাকা হরতালের সমর্থনে বাংলাদেশে হওয়া বিক্ষোভের আড়ালে দেশের বিভিন্ন জেলায় আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান বাটা ও কেএফসি-তে হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাটের ঘটনায় এখন পর্যন্ত ৪৯ জনকে আটক করেছে পুলিশ।

সোমবার (৭ এপ্রিল) রাতে অভিযান চালিয়ে সিলেট, গাজীপুর ও খুলনা থেকে তাদের আটক করা হয়। ভিডিও ফুটেজ ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া দৃশ্যের ভিত্তিতে পুলিশ এসব অভিযান পরিচালনা করে।

সিলেট

সিলেট নগরীর বিভিন্ন স্থানে বিক্ষোভের সময় তৌহিদী জনতার ভিড়ে কেএফসি ও বাটা শোরুমে হামলা চালিয়ে মালামাল লুট করে দুর্বৃত্তরা। এ ঘটনায় কোতোয়ালি মডেল থানা পুলিশ সোমবার রাতে সিলেট নগরের বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে ১৪ জনকে আটক করে।

আটককৃত তিনজনের পরিচয় জানা গেছে। আটককৃতদের মধ্যে রয়েছেন, সুনামগঞ্জের দিরাই থানার রাজা মিয়ার ছেলে মো. রাজন, সদর থানার হাছানগর গ্রামের আরব আলীর ছেলে ইমন এবং সিলেট নগরের কাজিটুলা এলাকার দ্বীন ইসলামের ছেলে মো. রাকিব।

 

গাজীপুর

গাজীপুরে বাটা শোরুমে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনায় যৌথবাহিনী অভিযান চালিয়ে চার জনকে আটক করে। পরে তাদের গাছা থানায় সোপর্দ করা হয়।

এ ঘটনায় তাদের বিরুদ্ধে পুলিশ বাদী হয়ে মামলা করেছে এবং মঙ্গলবার তাদেরকে কোর্টে চালান করা হবে।

খুলনা

খুলনায় বাটা শোরুম ও কেএফসি ফুড কোর্টে লুটপাটে জড়িত থাকার অভিযোগে ৩১ জনকে আটক করা হয়েছে। বিক্ষোভের সুযোগে একদল দুষ্কৃতিকারী এসব ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর ও লুটপাট করে। পুলিশের একাধিক টিম সিসিটিভি ফুটেজ পর্যালোচনা ও সোশ্যাল মিডিয়া বিশ্লেষণ করে অভিযুক্তদের শনাক্ত করে গ্রেফতার করে।

পুলিশ জানিয়েছে, এসব ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে এবং অন্যান্য জড়িতদের শনাক্ত করে গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।