• আজ ৩রা আষাঢ়, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম
 ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরাইলের হামলা, ভিডিও প্রকাশ! | ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করল পাকিস্তান | সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ পুনর্বিবেচনার সুযোগ আছে: আইন উপদেষ্টা | একেকজনের মৃত্যুতে জেগে উঠবে শত শত বীর: ইরানের প্রেসিডেন্ট | ডেঙ্গু ও করোনা প্রতিরোধে  শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বিশেষ নির্দেশনা | বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা | ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে হামলাকারী চেয়ারম্যানের কারাগারে ‘আত্মহত্যা’ | ইসরায়েলের হামলাকে ‘বর্বর’ আখ্যা দিয়ে তীব্র সমালোচনা চীনের | ইসরাইলে নতুন করে মিসাইলের বহর ছুঁড়ল ইরান | লন্ডনে ‘একান্ত বৈঠকের’ আলোচনা জাতির সামনে পরিষ্কার করতে হবে |

জি কে শামীমের বিরুদ্ধে অস্ত্র মামলার রায়ের দিন ঘোষণা

| নিউজ রুম এডিটর ৮:০৫ অপরাহ্ণ | আগস্ট ২৮, ২০২২ আইন ও আদালত, লিড নিউজ

বিতর্কিত ঠিকাদার জি কে শামীম ও তার দেহরক্ষীদের বিরুদ্ধে অস্ত্র মামলার রায় ঘোষণার দিন ঠিক করেছেন আদালত।

রোববার দুইপক্ষের যুক্তিতর্ক শুনানি শেষে ঢাকার ৪ নম্বর বিশেষ ট্রাইব্যুনালের বিচারক শেখ ছামিদুল ইসলাম এ মামলার রায়ের জন্য ২৫ সেপ্টেম্বর দিন ধার্য করেন।

২০২০ সালের ২৮ জানুয়ারি অভিযোগ গঠনের মধ্য দিয়ে তাদের বিচার শুরুর আদেশ দিয়েছিল এ আদালত। ২০১৯ সালে জি কে শামীমকে গ্রেফতার করার পর এই প্রথম তার বিরুদ্ধে কোনো মামলার রায় হতে যাচ্ছে।

জি কে শামীম ছাড়া মামলার অন্য আসামিরা হলেন- তার দেহরক্ষী দেলোয়ার হোসেন, মুরাদ হোসেন, জাহিদুল ইসলাম, সহিদুল ইসলাম, কামাল হোসেন, সামসাদ হোসেন ও আমিনুল ইসলাম।

ক্যাসিনোবিরোধী অভিযোগের মধ্যে ২০১৯ সালের ২০ সেপ্টেম্বর গুলশানের নিকেতনে শামীমের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানেও অভিযান চালায় র‌্যাব। ওই ভবন থেকে নগদ প্রায় দুই কোটি টাকা, পৌনে ২০০ কোটি টাকার এফডিআর, আগ্নেয়াস্ত্র ও মদ পাওয়ার কথা জানানো হয় অভিযান শেষে।

তখনই শামীম ও তার সাত দেহরক্ষীকে গ্রেফতার করা হয়। পরদিন তাদের বিরুদ্ধে গুলশান থানায় তিনটি মামলা করে র‌্যাব।

এর মধ্যে অস্ত্র ও মুদ্রা পাচার মামলায় সবাইকে আসামি করা হলেও মাদক আইনের মামলায় শুধু শামীমকে আসামি দেখানো হয়। প্রত্যেক মামলাতেই তাদের রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী।

রাজধানীর সবুজবাগ, বাসাবো, মতিঝিলসহ বিভিন্ন এলাকায় প্রভাবশালী ঠিকাদার হিসেবে পরিচিত ছিলেন শামীম। র‌্যাব সদর দপ্তর, সচিবালয়ে ও কয়েকটি হাসপাতালের নতুন ভবনসহ অন্তত ২২টি নির্মাণ প্রকল্পের ঠিকাদারি কাজ ছিল শামীমের প্রতিষ্ঠান জিকে বিল্ডার্সের হাতে রয়েছে। এসব প্রকল্পে বরাদ্দের পরিমাণ প্রায় ৬ হাজার কোটি টাকা।