• আজ ১লা শ্রাবণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম
 মধ্যরাতে চরমোনাই পিরের দরবারে এনসিপির নেতারা | বিএনপিকে এত সহজে তুড়ি মেরে উড়িয়ে দেওয়া যাবে না: মির্জা ফখরুল | এখন থেকে আর জাতীয় রাজস্ব বোর্ড নাম থাকবে না: জ্বালানি উপদেষ্টা | একটি পক্ষ সন্ত্রাস ও চাঁদবাজদের লালন করে ক্ষমতায় যেতে চায়: নাহিদ ইসলাম | চাঁদা না দেওয়ায় ব্যবসায়ীকে পাথর মেরে হত্যা যুবদল নেতার, ভিডিও ভাইরাল | পানিহাটা সীমান্তে ১০ বাংলাদেশীকে বিএসএফের পুশইন | ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের প্রস্তুতি শেষ করার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার | কুড়িগ্রামে তিস্তায় নিখোঁজের একদিন পর শিশুর মরদেহ উদ্ধার | বাংলাদেশের ওপর ভারতের অখণ্ডতা ও সার্বভৌমত্ব নির্ভরশীল: নাহিদ ইসলাম | ২৪ ঘণ্টার মধ্যে দ্বিতীয় দফায় বৈঠকে ট্রাম্প-নেতানিয়াহু |

পদত্যাগ করেছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী লিজ ট্রাস

| নিউজ রুম এডিটর ৭:৪৮ অপরাহ্ণ | অক্টোবর ২০, ২০২২ আন্তর্জাতিক, লিড নিউজ

শপথ নেওয়ার ছয় সপ্তাহের মাথায় পদত্যাগ করেছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী লিজ ট্রাস। বৃহস্পতিবার তিনি এ পদত্যাগের ঘোষণা দিয়েছেন।

মাত্র ৪৫ দিন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন ট্রাস। এর ফলে তিনি হয়ে গেলেন যুক্তরাজ্যের সবচেয়ে স্বল্প মেয়াদী প্রধানমন্ত্রী। এর আগে ১৮২৭ সালে জর্জ ক্যানিং ১১৯ দিন প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেছিলেন।

সেপ্টেম্বরে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পরপর অর্থনৈতিক সঙ্কট মোকাবিলায় মিনি বাজেট হাজির করেন ট্রাস। তবে তার এই বাজেট অর্থবাজারে আরও অস্থিরতা সৃষ্টি করে, যার জেরে দুজন মন্ত্রীকে হারান ট্রাস। দলের মধ্যে ট্রাসের বিরুদ্ধে অনাস্থা জ্ঞাপন শুরু হয়। চলতি সপ্তাহে একাধিক এমপি খোলাখুলিভাবে ট্রাসকে সরে দাঁড়ানোর আহ্বান জানান।

পার্লামেন্টে সংখ্যাগরিষ্ঠ দলের নেতার পদ থেকেও সরে দাঁড়িয়েছেন ট্রাস। আগামী সপ্তাহের মধ্যেই দলের নেতৃত্ব নির্বাচন সম্পন্ন হবে বলে জানিয়েছেন তিনি।

পদত্যাগের ঘোষণা দেওয়ার আগ মুহূর্তে ১০ নম্বর ডাউনিং স্ট্রিটে প্রধানমন্ত্রীর অফিসের দরজার বাইরে সংবাদ সম্মেলনে ট্রাস স্বীকার করেছেন, তিনি দলের নেতৃত্বের জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার সময় যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন তা পূরণ করতে পারেননি।

ট্রাস বলেছেন, ‘আমি অর্থনৈতিক ও আন্তর্জাতিক অস্থিতিশীলতার সময়ে ক্ষমতায় এসেছিলাম। পরিবার ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান কীভাবে তাদের বিল পরিশোধ করবে তা নিয়ে উদ্বিগ্ন ছিল, ইউক্রেনে পুতিনের অবৈধ যুদ্ধ আমাদের পুরো মহাদেশের নিরাপত্তাকে হুমকির মুখে ফেলেছে এবং আমাদের দেশকে অনেক দিন ধরে নিম্ন অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির মধ্যে আটকে রাখা হয়েছে। এসব পরিবর্তনের জন্য আমি কনজারভেটিভ পার্টির সমর্থন পেয়ে নির্বাচিত হয়েছি। ….আমি স্বীকার করছি, যার জন্য দল আমাকে নির্বার্চিত করেছে, পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে আমি তা পূরণ করতে পারিনি।’