• আজ ৭ই বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম
 সংসদের আসন বাড়িয়ে ৬০০ করার সুপারিশ | মানবিক বাংলাদেশ গড়ার হাতিয়ার শিক্ষার্থীরা; সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বিএনপি নেতা আমিনুল হক | বাংলাদেশকে তাবেদারী রাষ্ট্র হিসাবে মনে করতো ভারত –রুহুল কবির রিজভী | রেলপথ ব্লকেড কর্মসূচি শিথিল, ১১টায় বৈঠক | সুনামগঞ্জের মধ্যনগরে মামলার ভয়ে যুবককের আত্নহত্যা! | যে যাই বলুক, জুনের পরে নির্বাচন যাবে না: আসিফ নজরুল | মালয়েশিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী আবদুল্লাহ মারা গেছেন | ফ্যাসিস্টরা নববর্ষকে দলীয় হাতিয়ারে পরিণত করেছিল: নাহিদ | দেশ থেকে অশুভ দূর হয়েছে, যতটুকু আছে তাও চলে যাবে: প্রেস সচিব | ড: ইউনূস পাঁচ বছর ক্ষমতায় থাকবেন কীভাবে, প্রশ্ন মান্নার |

ফখরুল-আব্বাসের পর আরও ৫ নেতার ডিভিশনের আবেদন

| নিউজ রুম এডিটর ৪:৪১ অপরাহ্ণ | ডিসেম্বর ১৪, ২০২২ আইন ও আদালত, বিএনপি, রাজনীতি, লিড নিউজ

পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষের ঘটনায় দায়ের হওয়া মামলায় গ্রেফতার বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসের পর দলটির আরও পাঁচ নেতাকে কারাগারে ডিভিশনের সুযোগ-সুবিধা দেওয়ার নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে আবেদন (সম্পূরক আবেদন) করা হয়েছে। আবেদনের আদেশের জন্য আগামীকাল দিন ধার্য করেছেন আদালত।

বুধবার বিচারপতি কেএম কামরুল কাদের ও বিচারপতি মোহাম্মদ আলীর সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ দিন ধার্য করেন। ডিভিশন চাওয়া নেতারা হলেন— বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আবদুস সালাম, বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন, বিএনপির প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানী, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ফজলুল হক মিলন, বরিশাল জেলা (দক্ষিণ) বিএনপির আহ্বায়ক ও জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য আবুল হোসেন খান।

এর আগে হাইকোর্টে ডিভিশন চেয়ে আবেদন করেন ফখরুল ও আব্বাস। আদালত ডিভিশন মঞ্জুর করেন।

প্রসঙ্গত, বেশ কিছু দাবিতে দেশের বিভাগীয় শহরগুলোতে সমাবেশ করে বিএনপি। এরই ধারাবাহিকতায় গত ৭ ডিসেম্বর বিকালে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে পুলিশের সঙ্গে দলের নেতাকর্মীদের সংঘর্ষ হয়। এতে একজন গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান। আহত হন অনেকে। ওইদিন নয়াপল্টন কার্যালয় থেকে গ্রেফতার করা হয় সালাম, এ্যানী, মিলনসহ নেতাদের। আর ওইদিন গভীর রাতে গ্রেফতার করা হয় ফখরুল ও আব্বাসকে।

এ ঘটনায় পল্টন থানার উপ-পরিদর্শক মিজানুর রহমান বাদী হয়ে গত ৭ ডিসেম্বর মামলা করেন। মামলায় ৪৭৩ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত দেড় থেকে দুই হাজার বিএনপির নেতাকর্মীকে আসামি করা হয়।