• আজ ২৮শে ফাল্গুন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম
 মাগুরার সেই শিশু ধর্ষণে জড়িতদের দ্রুত বিচারের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার | মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই করে অবশেষে হার মানলেন মাগুরার সেই আছিয়া | এমবিবিএস ও বিডিএস ডিগ্রি ছাড়া কেউ ডাক্তার লিখতে পারবে না | শাহবাগীদের সতর্ক করে হাসনাত আবদুল্লাহ’র পোস্ট | হাবিবুল্লাহ বাহারের  উপাধ্যক্ষকে কুপিয়ে হত্যা, ফরিদপুর থেকে দম্পতি গ্রেফতার  | গণজাগরণের লাকির গ্রেপ্তারের দাবিতে মধ্যরাতে উত্তাল ঢাবি | হত্যাকান্ড ধামাচাঁপা দিতে ওসির ‘জজ মিয়া’ নাটক | নারী নিপীড়ন ইস্যুতে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি | শেখ হাসিনা-রেহানা পরিবারের জমি-ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ | মাগুরায় শিশু ধর্ষণ : গভীর রাতে শুনানি, ৪ আসামি রিমান্ডে |

ফখরুল-আব্বাসের পর আরও ৫ নেতার ডিভিশনের আবেদন

| নিউজ রুম এডিটর ৪:৪১ অপরাহ্ণ | ডিসেম্বর ১৪, ২০২২ আইন ও আদালত, বিএনপি, রাজনীতি, লিড নিউজ

পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষের ঘটনায় দায়ের হওয়া মামলায় গ্রেফতার বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসের পর দলটির আরও পাঁচ নেতাকে কারাগারে ডিভিশনের সুযোগ-সুবিধা দেওয়ার নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে আবেদন (সম্পূরক আবেদন) করা হয়েছে। আবেদনের আদেশের জন্য আগামীকাল দিন ধার্য করেছেন আদালত।

বুধবার বিচারপতি কেএম কামরুল কাদের ও বিচারপতি মোহাম্মদ আলীর সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ দিন ধার্য করেন। ডিভিশন চাওয়া নেতারা হলেন— বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আবদুস সালাম, বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন, বিএনপির প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানী, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ফজলুল হক মিলন, বরিশাল জেলা (দক্ষিণ) বিএনপির আহ্বায়ক ও জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য আবুল হোসেন খান।

এর আগে হাইকোর্টে ডিভিশন চেয়ে আবেদন করেন ফখরুল ও আব্বাস। আদালত ডিভিশন মঞ্জুর করেন।

প্রসঙ্গত, বেশ কিছু দাবিতে দেশের বিভাগীয় শহরগুলোতে সমাবেশ করে বিএনপি। এরই ধারাবাহিকতায় গত ৭ ডিসেম্বর বিকালে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে পুলিশের সঙ্গে দলের নেতাকর্মীদের সংঘর্ষ হয়। এতে একজন গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান। আহত হন অনেকে। ওইদিন নয়াপল্টন কার্যালয় থেকে গ্রেফতার করা হয় সালাম, এ্যানী, মিলনসহ নেতাদের। আর ওইদিন গভীর রাতে গ্রেফতার করা হয় ফখরুল ও আব্বাসকে।

এ ঘটনায় পল্টন থানার উপ-পরিদর্শক মিজানুর রহমান বাদী হয়ে গত ৭ ডিসেম্বর মামলা করেন। মামলায় ৪৭৩ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত দেড় থেকে দুই হাজার বিএনপির নেতাকর্মীকে আসামি করা হয়।