• আজ ৯ই জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম
 প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে নাহিদ ইসলামের সাক্ষাৎ, যে সব কথা হলো | দুঃখ প্রকাশ করলেন মাহফুজ আলম | ৭ দিনের মধ্যে ঢাকা উত্তর-দক্ষিণ সিটির নির্বাচনের সিডিউল ঘোষণার জন্য সরকারকে লিগ্যাল নোটিশ | সরকারের প্রতি সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে কি না, পুনর্বিবেচনা করবে বিএনপি | তথ্য গোপন করায় ফেঁসে যাচ্ছেন শেখ হাসিনা শেখ হাসিনা | আলটিমেটাম দিয়ে আন্দোলন স্থগিত করলেন ইশরাক | রাতে ৬০ কিমি বেগে ঝড় ও বজ্রসহ বৃষ্টির আশঙ্কা | অভ্যুত্থানের নেতৃত্বে থাকা দুই ছাত্র উপদেষ্টার পদত্যাগ চাওয়া মোটেই স্বাভাবিক নয়’ | বিচারপতি খোন্দকার দিলীরুজ্জামানকে অপসারণ সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের | দুই উপদেষ্টার পদত্যাগের দাবিতে আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাক সমর্থকদের |

শাহরিয়ার কবিরকে সাবধান করলেন সাবেক শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী

| নিউজ রুম এডিটর ১২:২৩ অপরাহ্ণ | জুন ২৬, ২০২৩ জাতীয়

বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক লেখক হিসেবে পরিচিত শাহরিয়ার কবির। তিনি ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সভাপতির দায়িত্বে আছেন। সাম্যবাদ ও মৌলবাদের বিরুদ্ধে কথা বলাকে কেন্দ্র করে আলোচনা-সমালোচনায় থাকেন এই লেখক। তবে রাজনৈতিক যে কোনো ইস্যুতে সোচ্চার থাকেন তিনি। পাশাপাশি প্রতিবাদী কণ্ঠে গণমাধ্যমে কথা বলেন শাহরিয়ার কবির।

সম্প্রতি গণমাধ্যমে সমসাময়িক বিষয় নিয়ে টকশোতে অংশ নিয়েছিলেন শাহরিয়ার কবির ও সাবেক শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী ড. এহছানুল হক মিলন।

টকশোতে একপর্যায়ে দুজনই তুমুল বাকবিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়েন। এমন ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে।

ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, সাবেক শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী ড. এহছানুল হক মিলন শাহরিয়ার কবিরকে উদ্দেশ করে বলছেন, আপনি ইতিহাসকে বিকৃত করে জাতিকে বিভ্রান্ত করেন, ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের চেষ্টা করেন— এটা ঠিক না।

এমন বক্তব্যের প্রতিবাদ করে শাহরিয়ার কবির বলছেন, মিলন সাহেব আপনি মুখ সামলিয়ে কথা বলেন। আপনি দুর্নীতি করেছেন, আপনার বিরুদ্ধে কতগুলো অভিযোগ আছে। সে কথার প্রতিউত্তরে মিলন বলেন, আপনি যদি প্রমাণ করতে পারেন যে, মিলন কোনো দুর্নীতি করেছে, তা হলে এখনই মামলা করুন, আমি জেলে যেতে প্রস্তুত আছি। মিলন কোনো দুর্নীতি করেনি। মিলনের বিরুদ্ধে কোনো মামলা নেই। মুখ সামলিয়ে কথা বলুন। সাবধানে কথা বলুন শাহরিয়ার কবির সাহেব। আপনি না জেনে কথা বলবেন না।

অন্যদিকে শাহরিয়ার কবির সাবেক প্রতিমন্ত্রী মিলনকে উদ্দেশ করে বলেন, আপনি বলেছেন— আমি মুক্তিযুদ্ধে যাইনি। সেটি জবাব আপনাকে দেব। শুনতে দেব। আমি প্রমাণ দেব। না জেনে কথা বলবেন না। কোথায় পেয়েছেন স্বাধীনতার ঘোষণা বঙ্গবন্ধু দেয়নি?

একপর্যায়ে তুমুল বাকবিতণ্ডা শুরু হয় এবং নির্ধারিত সময় শেষ হয়ে যাওয়ায় সঞ্চালক অনুষ্ঠানটির ইতি টানেন।