• আজ ২৮শে চৈত্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম
 ১০ বছর পর ইসরাইলি কারাগার থেকে মুক্তি পেলেন ফিলিস্তিনি যুবক | এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলীর নিকট প্রশ্ন কোথায় বসে টাকার হিসাব করছেন?–স্বরাষ্ট্র ও কৃষি উপদেষ্টা | এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু আজ | যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত ফিলিস্তিনিদের আশ্রয় দিতে প্রস্তুত ইন্দোনেশিয়া | বাংলাদেশের ট্রানজিট সুবিধা বাতিল নিয়ে যা বললো ভারত | ড. ইউনূসের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক ১৬ এপ্রিল | যুক্তরাজ্যের বাণিজ্যদূতকে নির্বাচনের সম্ভাব্য সময় জানালেন ড. ইউনূস | সিলেটে লুটের জুতা বিক্রি করতে অনলাইনে বিজ্ঞাপন, আটক ১৭ | বাটা ও কেএফসিতে লুটপাট: সারা দেশে আটক ৪৯ | গাজার চারপাশে এবার ‘কিল জোন’ বানাচ্ছে ইসরাইল! |

ভূমধ্যসাগরে নৌকাডুবি: নিহত ১২, বাংলাদেশিসহ জীবিত উদ্ধার

| নিউজ রুম এডিটর ১০:২৭ পূর্বাহ্ণ | জুন ১৮, ২০২৪ আন্তর্জাতিক

 

ইতালির দক্ষিণ উপকূলে দুটি নৌকা ডুবে অন্তত ১১ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ ছাড়া ২৬ শিশুসহ নিখোঁজ রয়েছে ৬৬ জন। এ ঘটনায় সোমবার ৫১ জনকে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে। জার্মান দাতব্য সংস্থা রেসকিউশিপের বরাতে এসব তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি।

জার্মান দাতব্য সংস্থা রিসকিউশিপ জানিয়েছে, সোমবার ল্যাম্পেডুসা দ্বীপের কাছে তারা একটি ডুবন্ত কাঠের নৌকা থেকে ৫১ জনকে উদ্ধার করেছেন। এ সময় নৌকার নিচের ডেকে ১০ জনের লাশ পাওয়া গেছে।

সংস্থাটি বলছে, বেঁচে যাওয়া ব্যক্তিদের সোমবার সকালে ইতালীয় কোস্টগার্ডের কাছে হস্তান্তরের পর তাদের তীরে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। তবে মৃতদের ল্যাম্পেডুসা দ্বীপে নেওয়া হয়েছে।

জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক সংস্থা ইউএনএইচসিআর, ইন্টারন্যাশনাল অর্গানাইজেশন ফর মাইগ্রেশন (আইওএম) এবং জাতিসংঘের শিশু বিষয়ক সংস্থা ইউনিসেফ এক যৌথ বিবৃতিতে জানিয়েছে, নৌকাটি লিবিয়া থেকে যাত্রা করেছিল। এতে সিরিয়া, মিসর, পাকিস্তান ও বাংলাদেশের অভিবাসীরা ছিলেন। তবে কোন দেশের কত যাত্রী ছিলেন, তা জানানো হয়নি।

একই দিনে পৃথক আরেক নৌকাডুবির ঘটনায় ৬০ জনের বেশি মানুষ নিখোঁজ হয়েছেন। তাদের মধ্যে ২৬ জনের মতো শিশু রয়েছে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। দক্ষিণ ইতালির ক্যালাব্রিয়ার উপকূল থেকে প্রায় ১২৫ মাইল দূরে এ ঘটনা ঘটে। মেডেসিনস সানস ফ্রন্টিয়েরস (এমএসএফ) নামে একটি সংগঠন এই তথ্য জানিয়েছে।

এ ঘটনায় ১২ জনকে জীবিত উদ্ধার করা হয়। তবে তাদের সবাইকে তীরে নেওয়ার পর একজন মারা যান বলে জানিয়েছে ইতালীয় কোস্টগার্ড।

ভূমধ্যসাগর বিশ্বের সবচেয়ে প্রাণঘাতী মাইগ্রেশন রুট হিসেবে পরিচিত। জাতিসংঘের তথ্য অনুসারে, ২০১৪ সাল থেকে এই রুটে ২৩ হাজার ৫০০ জনের বেশি অভিবাসী মারা গেছে বা নিখোঁজ হয়েছে।