• আজ ১০ই ফাল্গুন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম
 ৫ আগস্টের আগের তত্ত্বে বিচার চলবে না: অ্যাটর্নি জেনারেল | ঢাকাসহ ৩ বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস | নতুন দলে সব পক্ষের মন জোগাতে শীর্ষ পদের সংখ্যা বাড়ছে, চলতি সপ্তাহে আত্মপ্রকাশ | রোজা ১ মার্চ হলে ৩৩ বছর পর ঘটতে পারে ‘বিরল’ যে ঘটনা | ভাষা শহীদদের প্রতি রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা | মোহাম্মদপুরে যৌথবাহিনীর সঙ্গে গোলাগুলি, নিহত ২ | শুনানিতে বেশি কিছু বলার দরকার নেই: আইনজীবীকে পলক | আপাতত আ. লীগের নির্বাচনে অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই: আসিফ | উত্তরায় দম্পতিকে কোপানোর ঘটনায় পুরো চক্র গ্রেপ্তার | শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন ২০ এপ্রিলের মধ্যে দাখিলের নির্দেশ |

ভূমধ্যসাগরে নৌকাডুবি: নিহত ১২, বাংলাদেশিসহ জীবিত উদ্ধার

| নিউজ রুম এডিটর ১০:২৭ পূর্বাহ্ণ | জুন ১৮, ২০২৪ আন্তর্জাতিক

 

ইতালির দক্ষিণ উপকূলে দুটি নৌকা ডুবে অন্তত ১১ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ ছাড়া ২৬ শিশুসহ নিখোঁজ রয়েছে ৬৬ জন। এ ঘটনায় সোমবার ৫১ জনকে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে। জার্মান দাতব্য সংস্থা রেসকিউশিপের বরাতে এসব তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি।

জার্মান দাতব্য সংস্থা রিসকিউশিপ জানিয়েছে, সোমবার ল্যাম্পেডুসা দ্বীপের কাছে তারা একটি ডুবন্ত কাঠের নৌকা থেকে ৫১ জনকে উদ্ধার করেছেন। এ সময় নৌকার নিচের ডেকে ১০ জনের লাশ পাওয়া গেছে।

সংস্থাটি বলছে, বেঁচে যাওয়া ব্যক্তিদের সোমবার সকালে ইতালীয় কোস্টগার্ডের কাছে হস্তান্তরের পর তাদের তীরে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। তবে মৃতদের ল্যাম্পেডুসা দ্বীপে নেওয়া হয়েছে।

জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক সংস্থা ইউএনএইচসিআর, ইন্টারন্যাশনাল অর্গানাইজেশন ফর মাইগ্রেশন (আইওএম) এবং জাতিসংঘের শিশু বিষয়ক সংস্থা ইউনিসেফ এক যৌথ বিবৃতিতে জানিয়েছে, নৌকাটি লিবিয়া থেকে যাত্রা করেছিল। এতে সিরিয়া, মিসর, পাকিস্তান ও বাংলাদেশের অভিবাসীরা ছিলেন। তবে কোন দেশের কত যাত্রী ছিলেন, তা জানানো হয়নি।

একই দিনে পৃথক আরেক নৌকাডুবির ঘটনায় ৬০ জনের বেশি মানুষ নিখোঁজ হয়েছেন। তাদের মধ্যে ২৬ জনের মতো শিশু রয়েছে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। দক্ষিণ ইতালির ক্যালাব্রিয়ার উপকূল থেকে প্রায় ১২৫ মাইল দূরে এ ঘটনা ঘটে। মেডেসিনস সানস ফ্রন্টিয়েরস (এমএসএফ) নামে একটি সংগঠন এই তথ্য জানিয়েছে।

এ ঘটনায় ১২ জনকে জীবিত উদ্ধার করা হয়। তবে তাদের সবাইকে তীরে নেওয়ার পর একজন মারা যান বলে জানিয়েছে ইতালীয় কোস্টগার্ড।

ভূমধ্যসাগর বিশ্বের সবচেয়ে প্রাণঘাতী মাইগ্রেশন রুট হিসেবে পরিচিত। জাতিসংঘের তথ্য অনুসারে, ২০১৪ সাল থেকে এই রুটে ২৩ হাজার ৫০০ জনের বেশি অভিবাসী মারা গেছে বা নিখোঁজ হয়েছে।