• আজ ৭ই বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম
 সংসদের আসন বাড়িয়ে ৬০০ করার সুপারিশ | মানবিক বাংলাদেশ গড়ার হাতিয়ার শিক্ষার্থীরা; সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বিএনপি নেতা আমিনুল হক | বাংলাদেশকে তাবেদারী রাষ্ট্র হিসাবে মনে করতো ভারত –রুহুল কবির রিজভী | রেলপথ ব্লকেড কর্মসূচি শিথিল, ১১টায় বৈঠক | সুনামগঞ্জের মধ্যনগরে মামলার ভয়ে যুবককের আত্নহত্যা! | যে যাই বলুক, জুনের পরে নির্বাচন যাবে না: আসিফ নজরুল | মালয়েশিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী আবদুল্লাহ মারা গেছেন | ফ্যাসিস্টরা নববর্ষকে দলীয় হাতিয়ারে পরিণত করেছিল: নাহিদ | দেশ থেকে অশুভ দূর হয়েছে, যতটুকু আছে তাও চলে যাবে: প্রেস সচিব | ড: ইউনূস পাঁচ বছর ক্ষমতায় থাকবেন কীভাবে, প্রশ্ন মান্নার |

ঢাকা উওর সিটি কর্পোরেশনে ট্রেড লাইসেন্স নিয়ে চলছে লুটপাট

| নিউজ রুম এডিটর ৩:৪৫ অপরাহ্ণ | ফেব্রুয়ারি ১২, ২০২২ ঢাকা, সারাদেশ

মোঃরফিকুল ইসলাম মিঠু।। ঢাকা উওর সিটি কর্পোরেশনের ট্রেড লাইসেন্স সুপারভাইজার আকরামুজ্জামানের বিরুদ্ধে দৃশ্য মান অভিযোগ থাকলেও ব্যবস্থা গ্রহন করছেনা কতৃপক্ষ।

সরজমিন গিয়ে দেখা গেছে তিন হাজার (৩০০০) টাকার ট্রেড লাইসেন্স পাঁচ হাজার (৫০০০) টাকা আর পাঁচ হাজার (৫০০০) টাকার ট্রেড লাইসেন্স দশ হাজার (১০০০০) টাকা নেয়া হচ্ছে।এই ভাবে প্রায় দীর্ঘ দিন ধরে এই অনিয়ম ও লুটপাট চলছে উওর সিটি কর্পোরেশনে।সিটি কর্পোরেশনের ভেতরে ট্রেড লাইসেন্সের নির্ধারিত চার্ট থাকলেও তা টানানো হচ্ছে না। এতে করে ব্যবসায়ীরা নির্ধারিত ফী দেখতে পারছেনা। এই সুযোগ কাজে লাগিয়ে এই অসাধু কর্মকর্তা নির্ধারিত টাকার চেয়ে দ্বিগুণ টাকা রাখছে ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে।বিষয়টি সিটি কর্পোরেশনের অধিকাংশ কর্মকর্তা জানলেও কোন ব্যবস্থা গ্রহন করছে না।

জানা গেছে ট্রেড লাইসেন্স সুপারভাইজার আকরামুজ্জামানের সাথেও কিছু অসাধু কমকর্তা রয়েছে, যার ফলে বিষয়টি সিটি কর্পোরেশন আমলে নিচ্ছে না বলে ধারণা করা হচ্ছে। এখানে একটি প্রভাবশালী চক্র কাজ করছে বলে জানা যায়। শুধু নিজের টেবিলেই নয়।একাধিক দালাল চক্র কাজ করছে আকরামুজ্জামানের সাথে।বিভিন্ন জায়গায় তার নিজস্ব দালালের মাধ্যমে পৌঁছে যাচ্ছে ট্রেড লাইসেন্স।সরজমিন গ্রাহক উপস্থিত না থাকলেও টাকার বিনিময়ে কারসাজি করে দেওয়া হচ্ছে ট্রেড লাইসেন্স।

আশিক নামে এক গ্রাহক জানান,রাজস্ব ও ভ্যাট নেওয়ার পরে ১৬৮০ টাকা আসছে কিন্তু আমার কাছে নেয়া হয়েছে ৩০০০ টাকা।দক্ষিণখান খান মটরস এর দোকানী করিম জানান,আমার ট্রেড লাইসেন্স ৬০০০ টাকা দিয়ে করেছি এক দালালের মাধ্যমে।পরে দেখি এর মূল্য ১৬৮০ টাকা।

নাম না জানানোর শর্থে একজন ব্যবসায়ী জানান,সরকারি প্রতিষ্ঠান এই ভাবে মানুষকে ঠকাচ্ছে কিন্তু দেখার কেউ নাই।এই ভাবে আর কত দিন চলবে।

এই বিষয়ে অঞ্চল ৬ এর নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সাজিয়া আফরিন ব্যবস্থা গ্রহণের কথা জানিয়েছেন প্রতিবেদককে কিন্তু তা লিখিত আকারে অভিযোগ করলে।