এখনো ঈদের আমেজ কাটেনি; উচ্ছ্বসিত লোকজন সেতু দেখতে আসছেন। আবার অনেকে সেতু দিয়ে কুয়াকাটাসহ বিভিন্ন স্থানে বেড়াতে যাচ্ছেন। মঙ্গলবার (১২ জুলাই) মাওয়া প্রান্তে যানবাহনের চাপ বেড়েছে।
এদিকে গাড়ি পারাপারের নতুন রেকর্ড হয়েছে। সোমবার (১১ জুলাই) রেকর্ড পরিমাণ ৩২ হাজার ৪৪০টি যান পারাপার হয়। গত শুক্রবার (৮ জুলাই) ৩১ হাজার ৭২৩টি যান পারাপার হয়।
তবে ঈদের ফিরতি যাত্রায় পদ্মা সেতু ব্যবহার করে দ্রুত কর্মস্থলে পৌঁছতে পারছে মানুষ।
এ ছাড়া শিমুলিয়া-মাঝিরকান্দি রুটে মঙ্গলবার কোনো ফেরি ছাড়েনি। তাই পিকআপে করে প্রতিটি মোটরসাইকেল হাজার টাকায় পদ্মা পার করে। এতে বাইকাররা ক্ষোভ প্রকাশ করেন।
সরেজমিন জানা যায়, স্বপ্নজয়ের পদ্মা সেতু যোগাযোগ ব্যবস্থায় আমূল পরিবর্তন এনে দিয়েছে। পাল্টে গেছে দৃশ্যপট। গেল ঈদে যেখানে ছিল অবর্ণনীয় বিড়ম্বনা। সেখানে এখন স্বস্তি আর উচ্ছ্বাস।
ঈদের ছুটি শেষে পদ্মা সেতু ব্যবহার করে দ্রুত কর্মস্থলে পৌঁছতে পারছে মানুষ। ঈদযাত্রার মতো ফিরতি পথেও স্বস্তির কথা জানালেন যাত্রীরা।
এ দিকে এখনো ঈদ আমেজ কাটেনি, উচ্ছ্বসিত লোকজন সেতু দেখতে আসছেন। অনেকে সেতু দিয়ে কুয়াকাটাসহ বিভিন্ন স্থানে বেড়াতে যাচ্ছেন।
মুন্সীগঞ্জ পদ্মা উত্তর থানার ওসি আলমগীর হোসাইন জানান, সেতু ও সড়ক নেটওয়ার্কের সুশৃঙ্খলায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কাজ করছে। যানবাহনের চাপ মোকাবিলায় তাদের প্রস্তুতি রয়েছে।
সংযোগ সেতুসহ ৯ দশমিক ৮৩ কিলোমিটার পদ্মা সেতুতে হেঁটে চলা, গাড়ি থামানো বা সেতুতে নামা নিষিদ্ধ থাকায় কৌতূহলী মানুষ চলন্ত গাড়ি থেকেই সেলফি তুলছে, ভিডিও করছে।