• আজ ১লা চৈত্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম
 গালির স্বাধীনতার জন্যই আন্দোলন করেছিলাম: হাসনাত | প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে জাতিসংঘ মহাসচিব | টাকা ছাপিয়ে আবারও ২৫শ কোটি টাকা ঋণ দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক | মাগুরার নোমানী ময়দানে সেই শিশুর জানাজা অনুষ্ঠিত | মাগুরার সেই শিশু ধর্ষণে জড়িতদের দ্রুত বিচারের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার | মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই করে অবশেষে হার মানলেন মাগুরার সেই আছিয়া | এমবিবিএস ও বিডিএস ডিগ্রি ছাড়া কেউ ডাক্তার লিখতে পারবে না | শাহবাগীদের সতর্ক করে হাসনাত আবদুল্লাহ’র পোস্ট | হাবিবুল্লাহ বাহারের  উপাধ্যক্ষকে কুপিয়ে হত্যা, ফরিদপুর থেকে দম্পতি গ্রেফতার  | গণজাগরণের লাকির গ্রেপ্তারের দাবিতে মধ্যরাতে উত্তাল ঢাবি |

ধানের ভালো ফলনের আশায় বুক বেধেছে কৃষক!

| নিউজ রুম এডিটর ৬:৪১ অপরাহ্ণ | মার্চ ২৬, ২০২৪ মুন্সীগঞ্জ, সারাদেশ

 

মোহাম্মদ রোমান হাওলাদার: সোনালী ফসল ধান গাছের সবুজ রঙে ছেয়ে গেছে বিস্তীর্ণ ফসলী জমির মাঠ। যে পর্যন্ত চোখ যায় শুধু সবুজ আর সবুজ। তাকালে মনে হয় এ যেন সবুজের এক স্বর্গরাজ্য। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় ভালো ফলনের আশায় বুক বেধেছেন মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার হাজারো কৃষক। ধানের ভালো ফলন পাওয়ার আশায় ধান গাছের পরিচর্যায় আলাদা গুরুত্ব দিচ্ছেন তারা।স্থানীয় কৃষকদের সাথে আলাপ করে জানা যায, এ বছর আবহাওয়া অনূকূলে থাকায় চরাঞ্চল সহ উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় সঠিক সময়ে চারা রোপন করা সম্ভব হয়েছে। গত বছর এ উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় ধানের ফলন ভালো হলেও বর্ষার আগাম পানি ও ঝড়বৃষ্টিতে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় ফলন পুরোপুরি ঘরে তুলতে না পারলেও এবার ধানের ভালো ফলনের আশা করছের কৃষক।

উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, চলতি বছর উপজেলায় ৫ হাজার ১ শত ৬০ হেক্টর জমিতে ধান আবাদের লক্ষমাত্রা নির্ধারণ করা হলেও লক্ষমাত্রার চেয়ে ২০ হেক্টর তথা ৫ হাজার ১ শত ৮০ হেক্টর জমিতে ধানের চাষাবাদ করা হয়েছে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে ধান গাছের সঠিক যত্ন ও কীটনাশক প্রয়োগের মাধ্যমে পোকার হাত থেকে ধান গাছ রক্ষা করা গেলে ধানের ভালো ফলনের সম্ভাবনা রয়েছে। আর মাত্র কয়েক মাসের মধ্যে চরাঞ্চলের কৃষকরা তাদের ফসল ঘরে তুলতে পারবে। উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের কৃষি কর্মকর্তা আবু সাঈদ শুভ্র বলেন, মৌসূমের শুরু থেকে উপজেলার বিভিন্ন এলাকার কৃষকদের ধান চাষে সঠিক পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। এ বছর সিরাজদিখানের বিভিন্ন এলাকার ৫ হাজার ১ শত ৮০ হেক্টর জমিতে ধানের চাষাবাদ করা হয়েছে। লক্ষমাত্রা ধরা হয়েছে ৫ হাজার ১ শত ৬০ হেক্টর। লক্ষ মাত্রার চেয়ে এ বছর ২০ হেক্টর জমিতে ধানের আবাদ বেশী হয়েছে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে ভালো ফলণের আশা করছেন স্থানীয় কৃষকরা।