• আজ ২৬শে আষাঢ়, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম
 ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের প্রস্তুতি শেষ করার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার | কুড়িগ্রামে তিস্তায় নিখোঁজের একদিন পর শিশুর মরদেহ উদ্ধার | বাংলাদেশের ওপর ভারতের অখণ্ডতা ও সার্বভৌমত্ব নির্ভরশীল: নাহিদ ইসলাম | ২৪ ঘণ্টার মধ্যে দ্বিতীয় দফায় বৈঠকে ট্রাম্প-নেতানিয়াহু | চট্টগ্রামে প্রথম দুই ব্যক্তির শরীরে জিকা ভাইরাস শনাক্ত | তাজিয়া মিছিলে হাজারো মানুষ, সতর্ক অবস্থানে আইনশৃঙ্খলাবাহিনী | আজ ১০ই মহররম, পবিত্র আশুরা | নতুন বাংলাদেশে মাফিয়াতন্ত্রের সরকার গড়তে দেওয়া হবে না: নাহিদ ইসলাম  | শুধু ক্ষমতা পরিবর্তনের জন্য জুলাই আন্দোলন হয়নি: নাহিদ ইসলাম | কুমিল্লায় ধর্ষণের শিকার নারীকে নিরাপত্তা ও চিকিৎসার নির্দেশ |

হাতীবান্ধায় কাজ পেলো দেড় হাজার অতিদরিদ্র মানুষ

| নিউজ রুম এডিটর ৪:৩৪ অপরাহ্ণ | জানুয়ারি ৩০, ২০২২ লালমনিরহাট

আজিজুল ইসলাম বারী, লালমনিরহাট প্রতিনিধিঃ দৈনিক চারশত টাকা মজুরীতে ৪০ দিনের কাজ পেলেন লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলার প্রায় দেড় হাজার অতিদরিদ্র কর্মক্ষম মানুষ।

শনিবার(২৯ জানুয়ারী) দুপুরে উপজেলার ১২টি ইউনিয়নে এ কাজের উদ্বোধন করা হয়।

জানা গেছে, হাতে কাজ না থাকায় বেকার হয়ে পড়া অতিদরিদ্র পরিবারের মাঝে খাদ্যভাব দেখা দেয়। তাই সরকার অতিদরিদ্র কর্মক্ষম বেকার মানুষদের কর্মসংস্থানের লক্ষ্যে ইজিপিপি প্রকল্প চালু করে সরকার। এ প্রকল্পের মাধ্যমে অতিদরিদ্র পরিবারের কর্মক্ষম ব্যাক্তিদের তালিকা তৈরী করে। একই সাথে সংশ্লিষ্ট এলাকার গ্রামীন অবকাঠামো উন্নয়নে মাটি ভরাটের প্রকল্প গ্রহন করে সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদ ও উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কার্যালয়। শ্রমিকরা দৈনিক চারশত টাকা মজুরীতে নির্ধারীত প্রকল্পে মাটি ভরাটের কাজ করবেন। শ্রমিক নির্বাচনে শতকর ৩৩জন নারী শ্রমিক নেয়া হয়। এ প্রকল্পে কাজ চলবে কর্মহীন ৪০ দিন।

এ প্রকল্পের মাধ্যমে একদিকে যেমন অতিদরিদ্র বেকার শ্রমিকরা কর্মক্ষেত্রের নিশ্চয়তা পেয়ে নিজেদের স্বালম্বী করার সুযোগ পাচ্ছেন। অন্যদিকে এসব শ্রমিকের পরিশ্রমে গ্রামীন অবকাঠামোর উন্নয়ন সাধিত হচ্ছে। শনিবার হাতীবান্ধা উপজেলার ১২টি ইউনিয়নে এ কাজের উদ্বোধন করা হয়। এতে উপজেলার এক হাজার ৫১৬জন শ্রমিক কাজের সুযোগ পেয়েছেন।

ডাউয়াবাড়ি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট মশিউর রহমান বলেন, নিয়মানুযায়ী ৩৩ শাতাংশ নারী শ্রমিক নিয়োগ করা হয়েছে। এ প্রকল্পের মাধ্যমে একদিকে যেমন গ্রামীন অবকাঠামোর উন্নতি হচ্ছে। অন্যদিকে কর্মহীন এ সময়ে কাজের নিশ্চয়তা পেয়ে অতিদরিদ্র পরিবারে স্বচ্ছলতাও ফিরে আসবে।