• আজ ৮ই চৈত্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম
 প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে কেন্দ্র করে মধ্যরাতে ঢাবিতে বিক্ষোভ | প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ | নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গণ-বিক্ষোভের আহ্বান সাবেক প্রধানমন্ত্রীর | অস্ত্র মামলায় ১৭ বছরের দণ্ড থেকে খালাস পেলেন লুৎফুজ্জামান বাবর | গাজায় দীর্ঘ হচ্ছে লাশের সারি, নিহত ২০০ ছাড়ালো | মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরে বাংলাদেশ নিয়ে প্রশ্ন, যা বললেন মুখপাত্র | দেড় ঘণ্টা পর কর্মবিরতি প্রত্যাহার, মেট্রোরেলের টিকিট ব্যবস্থা চালু | গালির স্বাধীনতার জন্যই আন্দোলন করেছিলাম: হাসনাত | প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে জাতিসংঘ মহাসচিব | টাকা ছাপিয়ে আবারও ২৫শ কোটি টাকা ঋণ দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক |

‘বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্ব থেকেই ছিটকে যাওয়ার যোগ্য ছিলাম’

রাশিয়া বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে পা রাখতে না পারলেও শেষ ষোলোতে খেলেছে লিওনেল মেসির আর্জেন্টিনা। সেটাকেই বড় পাওয়া হিসেবে দেখছেন মেসি সতীর্থ অ্যাঞ্জেল ডি মারিয়া। তিনি বলছেন, আর্জেন্টিনা
গ্রুপ পর্ব থেকেই ছিটকে পড়ার যোগ্য ছিল।

গত বিশ্বকাপে গ্রুপ পর্ব থেকে ছিটকে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকলেও কাতারে ভালো কিছুর আশায় মারিয়া। এ সম্পর্কে টোডো পাসার সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, যদি আমরা চিন্তা করি কিংবা বাস্তববাদী হই, তবে আমরা ওই আসরে (২০১৮ সালের বিশ্বকাপ) গ্রুপ পর্ব থেকেই ছিটকে যাওয়ার যোগ্য ছিলাম। তবে এবারের বিশ্বকাপটা আমার শেষ সুযোগ। এখানে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার জন্য চেষ্টা করব। কোপা আমেরিকা জয়ের স্মৃতি আমাদের আশা দেখাচ্ছে।’

গত বছর কোপা আমেরিকা জয়ে ডি মারিয়ার অবদান অপরিসীম। তার গোলেই ফাইনালে ব্রাজিলকে হারিয়ে শিরোপা জয় করে আর্জেন্টিনা। এ কীর্তির পর পরিবার নিয়ে স্বস্তি পেয়েছিলেন মারিয়া। এ সম্পর্কে বলতে গিয়ে পিএসজি ফরোয়ার্ড জানান, ‘কোপা আমেরিকার পরে, যখন আমি বাড়ি যাই তখন আমাদের মেয়েরা বলেছিল অবশেষে তুমি জিতেছো। অন্য কিছু বলার সুযোগ পায়নি ওরা। বিষয়টা হয়তো খুব ছোট, কিন্তু অনেকেই জানে না যে ব্যর্থতার কারণে পরিবারকেও অনেক ভুগতে হয়।’

ডি মারিয়া কথা বলেছেন তার ক্যারিয়ার নিয়েও। পিএসজির হয়ে সম্ভাব্য শেষ ম্যাচটা খেলা ফেলা মারিয়া আরও এক মৌসুম ইউরোপে খেলতে চান। তিনি বলেন, ‘আমি আরও এক মৌসুম ইউরোপে খেলতে চাই। এরপর দেখা যাবে কী হয়। কিন্তু আমরা সবাই জানি ফুটবলে কী কী হতে পারে। তাই আপাতত এই বছরের কথা চিন্তা করতে হবে। এরপর দেখা যাবে সামনের বছর কী হয়।’

তিনি আরও বলেন, ‘অনেকবার মাথায় এসেছে জাতীয় দল থেকে অবসর নেওয়ার কথা। কিন্তু আমার পরিবার আমাকে থেমে যেতে শেখায়নি। তারা আমাকে সব সময় লড়তে শিখিয়েছে। গোল করার জন্য যুদ্ধ করতে শিখিয়েছে।’