• আজ ২৯শে পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম
 প্রধান ফটকে তালা দিয়ে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে কমপ্লিট শাটডাউন ঘোষণা | ভারতীয় হাইকমিশনারকে তলব | ভারত বেড়া নির্মাণ বন্ধে বাধ্য হয়েছে বিজিবির শক্ত অবস্থানে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা | গুচ্ছ থেকে বের হয়ে স্বতন্ত্র পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষায় একাত্মতা কুবি শিক্ষকদের | গণহত্যার দায়ে কনস্টেবল সুজনকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ | সাকিব ও লিটনকে বাদ দেয়ার যে ব্যাখ্যা দিল বিসিবি | ‘জাতীয় ও স্থানীয় নির্বাচন একসাথে করা বাস্তবসম্মত নয়’ | সীমান্তে ফের উত্তেজনা, বিএসএফের নতুন সিদ্ধান্ত | ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর সাথে নৈশভোজ আ. লীগের পলাতক নেতার  | ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের নাম ফেরত চেয়ে বাকৃবিতে বিক্ষোভ |

ঠাকুরগাঁওয়ে ষাটজন মুক্তিযোদ্ধার স্মৃতি চারনে গ্রন্থের মোড়ক উম্মোচন

| নিউজ রুম এডিটর ৭:০১ অপরাহ্ণ | মে ৩০, ২০২২ ঠাকুরগাঁও, সারাদেশ

মো: রেদওয়ানুল হক মিলন, ঠাকুরগাঁও: ঠাকুরগাঁওয়ে ষাটজন মুক্তিযোদ্ধার স্মৃতি চারনে গ্রন্থের মোড়ক উম্মোচন করা হয়েছে। সোমবার (৩০মে) দুপুরে জেলার রাণীশংকৈল উপজেলা পরিষদ হলরুমে উপজেলা প্রশাসন আয়োজিত অনুষ্ঠানে মোড়ক উম্মোচন করেন জেলা প্রশাসক মোঃ মাহবুবুর রহমান।

বইটিতে মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপট, যুদ্ধকালীন ঘটনা সমূহ, যুদ্ধকালীন পরিবারের উপড় যন্ত্রনা ও নির্যাতন, যুদ্ধ থেকে ফিরে আসার পর পরিবারের অনুভূতি এবং স্বাধীন বাংলাদেশ কিভাবে দেখতে চান এমন ৫ টি বিষয়ের উপর রানীশংকৈল উপজেলার ষাটজন মুক্তিযোদ্ধার লেখা নিয়ে প্রকাশিত মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক গ্রন্থ “বিজয়ের ময়দানে রাণীশংকৈল” এর মোড়ক উম্মোচন করা হয়েছে।

এছাড়া ওই উপজেলার ১৬ জন বীরাঙ্গনা ও মুক্তিযোদ্ধাদের মুক্তিযুদ্ধের সময়কার স্মৃতি নিয়ে বইটিতে তুলে ধরা হয়েছে। আর বইটির সম্পাদক হচ্ছেন রাণীশংকৈল উপজেলা নির্বাহী অফিসার সোহেল সুলতান জুলকার নাইন কবির ষ্টিভ। বইটির পৃষ্টপোষকতায় রয়েছেন সাবেক জেলা প্রশাসক কে এম কামরুজ্জামান সেলিম ও বর্তমান জেলা প্রশাসক মাহবুবুর রহমান।

অনুষ্ঠানে বইটির সম্পাদক ও নির্বাহী কর্মকর্তা জুলকার নাইন বলেন, আমি ইউএনও হিসেবে দায়িত্ব পাওয়ার পরেই বইটি প্রকাশের উদ্যোগ গ্রহন করি। এর আগে যেখানে ছিলাম সেখানেও একটি বই প্রকাশ করি আমি। উপজেলার মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি ধরে রাখতে এই বইটি ভূমিকা পালন করবে।

জেলা প্রশাসক মাহবুবুর রহমান বলেন, মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে আমার পরবর্তি প্রজন্মকে জানানোর জন্য এটি একটি চমৎকার আইডিয়া। আমি এর পরে প্রতি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে বলবো তাদের নিজ উপজেলায় এমন বই প্রকাশের উদ্যোগ নেবেন। উপজেলা পর্যায়ে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিকে পরবর্তি প্রজন্মের কাছে পৌছে দিতে বইটি সহযোগীতা করবে।