• আজ ৭ই বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম
 সংসদের আসন বাড়িয়ে ৬০০ করার সুপারিশ | মানবিক বাংলাদেশ গড়ার হাতিয়ার শিক্ষার্থীরা; সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বিএনপি নেতা আমিনুল হক | বাংলাদেশকে তাবেদারী রাষ্ট্র হিসাবে মনে করতো ভারত –রুহুল কবির রিজভী | রেলপথ ব্লকেড কর্মসূচি শিথিল, ১১টায় বৈঠক | সুনামগঞ্জের মধ্যনগরে মামলার ভয়ে যুবককের আত্নহত্যা! | যে যাই বলুক, জুনের পরে নির্বাচন যাবে না: আসিফ নজরুল | মালয়েশিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী আবদুল্লাহ মারা গেছেন | ফ্যাসিস্টরা নববর্ষকে দলীয় হাতিয়ারে পরিণত করেছিল: নাহিদ | দেশ থেকে অশুভ দূর হয়েছে, যতটুকু আছে তাও চলে যাবে: প্রেস সচিব | ড: ইউনূস পাঁচ বছর ক্ষমতায় থাকবেন কীভাবে, প্রশ্ন মান্নার |

ঠাকুরগাঁওয়ে ষাটজন মুক্তিযোদ্ধার স্মৃতি চারনে গ্রন্থের মোড়ক উম্মোচন

| নিউজ রুম এডিটর ৭:০১ অপরাহ্ণ | মে ৩০, ২০২২ ঠাকুরগাঁও, সারাদেশ

মো: রেদওয়ানুল হক মিলন, ঠাকুরগাঁও: ঠাকুরগাঁওয়ে ষাটজন মুক্তিযোদ্ধার স্মৃতি চারনে গ্রন্থের মোড়ক উম্মোচন করা হয়েছে। সোমবার (৩০মে) দুপুরে জেলার রাণীশংকৈল উপজেলা পরিষদ হলরুমে উপজেলা প্রশাসন আয়োজিত অনুষ্ঠানে মোড়ক উম্মোচন করেন জেলা প্রশাসক মোঃ মাহবুবুর রহমান।

বইটিতে মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপট, যুদ্ধকালীন ঘটনা সমূহ, যুদ্ধকালীন পরিবারের উপড় যন্ত্রনা ও নির্যাতন, যুদ্ধ থেকে ফিরে আসার পর পরিবারের অনুভূতি এবং স্বাধীন বাংলাদেশ কিভাবে দেখতে চান এমন ৫ টি বিষয়ের উপর রানীশংকৈল উপজেলার ষাটজন মুক্তিযোদ্ধার লেখা নিয়ে প্রকাশিত মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক গ্রন্থ “বিজয়ের ময়দানে রাণীশংকৈল” এর মোড়ক উম্মোচন করা হয়েছে।

এছাড়া ওই উপজেলার ১৬ জন বীরাঙ্গনা ও মুক্তিযোদ্ধাদের মুক্তিযুদ্ধের সময়কার স্মৃতি নিয়ে বইটিতে তুলে ধরা হয়েছে। আর বইটির সম্পাদক হচ্ছেন রাণীশংকৈল উপজেলা নির্বাহী অফিসার সোহেল সুলতান জুলকার নাইন কবির ষ্টিভ। বইটির পৃষ্টপোষকতায় রয়েছেন সাবেক জেলা প্রশাসক কে এম কামরুজ্জামান সেলিম ও বর্তমান জেলা প্রশাসক মাহবুবুর রহমান।

অনুষ্ঠানে বইটির সম্পাদক ও নির্বাহী কর্মকর্তা জুলকার নাইন বলেন, আমি ইউএনও হিসেবে দায়িত্ব পাওয়ার পরেই বইটি প্রকাশের উদ্যোগ গ্রহন করি। এর আগে যেখানে ছিলাম সেখানেও একটি বই প্রকাশ করি আমি। উপজেলার মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি ধরে রাখতে এই বইটি ভূমিকা পালন করবে।

জেলা প্রশাসক মাহবুবুর রহমান বলেন, মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে আমার পরবর্তি প্রজন্মকে জানানোর জন্য এটি একটি চমৎকার আইডিয়া। আমি এর পরে প্রতি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে বলবো তাদের নিজ উপজেলায় এমন বই প্রকাশের উদ্যোগ নেবেন। উপজেলা পর্যায়ে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিকে পরবর্তি প্রজন্মের কাছে পৌছে দিতে বইটি সহযোগীতা করবে।