 
							
                            
ভ্রাম্যমাণ প্রতিনিধি, মোঃ মাইন উদ্দিন : বলছি কিশোরগঞ্জ জেলার কুলিয়ারচর উপজেলার ফরিদপুর ইউনিয়নের ফরিদপুর খান বাড়ির এক আলোকিত পরিবারের গল্প।
গল্পের প্রধান হলেন প্রয়াত মোঃ দেওয়ান আলী খান। তিনি সরকারি চাকুরিজীবী ছিলেন। চাকুরি করতেন বিএডিসিতে। সরকারি চাকুরির পাশাপাশি পরিবারের একজন দায়িত্বশীল অভিভাবক ও সফল বাবা ছিলেন তিনি।
খোঁজ খবর নিয়ে জানা গেছে, সফল এই বাবার জীবনে কোনো অপূর্ণতা নেই। তার সাত সন্তান। তাদের মধ্যে তিন ছেলে, চার মেয়ে। সকলকে তিনি সুশিক্ষায় শিক্ষিত করিয়েছেন। তারা সবাই এখন সরকারি চাকুরিজীবী। তারা এখন দেশের বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত আছেন।
তাদের মধ্যে মোছাঃ আসমা খানম হিসাব মহানিয়ন্ত্রকের কার্যালয়-এ, মোঃ পাবেল খান জুয়েল এলজিইডি-এ, নাজমুন নাহার ইতি হিসাব মহানিয়ন্ত্রকের কার্যালয়-এ, মোঃ বিপুল খান আয়কর বিভাগ-এ, মোঃ আলভাব খান আয়কর বিভাগ-এ, নাছরিন খানম ইথেন প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়-এ ও উম্মে হাবিবা নুপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয-এ প্রধান শিক্ষক।
শুধু তার পরিবারের সন্তানরাই সরকারি চাকুরিজীবী নয়, পুত্র বধুরাও সরকারি চাকুরি করেন। অর্থাৎ প্রয়াত দেওয়ান আলী খানের পরিবারের সকলেই সরকারি চাকুরিজীবী।
গল্পের প্রধান সফল পিতা প্রয়াত মোঃ দেওয়ান আলী খান ২০১৬ সালের ১৭ নভেম্বর ফরিদপুর গ্রামে তার নিজ বাড়িতে মৃত্যু বরণ করেন। মৃত্যুর আগে তিনি তার সফলতা দেখে যেতে না পারলেও নিজের হাতে সাজানো ঘর এবং সংসার এখন ফরিদপুর ইউনিয়নের মধ্যে একটি আলোকিত পরিবার।
আলোকিত পরিবারের সন্তান আয়কর বিভাগে কর্মরত মোঃ বিপুল খান তার প্রয়াত পিতা মোঃ দেওয়ান আলী খানের জন্য দেশ-বিদেশে অবস্থান সকলের দোয়া চেয়েছেন।






















