• আজ ১৭ই আষাঢ়, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম
 কুমিল্লায় ধর্ষণের শিকার নারীকে নিরাপত্তা ও চিকিৎসার নির্দেশ | প্রধানমন্ত্রীর ১০ বছরের মেয়াদে বিএনপি একমত- সালাহউদ্দিন আহমেদ | মধ্যপ্রাচ্যে চার দেশের আকাশসীমা বন্ধ, ঢাকা থেকে সব ফ্লাইট বাতিল  | ইরানের ব্যাপক ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় বিপর্যস্ত ইসরাইল, নিহত ৩ | সেনাবাহিনীর সাথে সন্ত্রাসীদের গোলাগুলিতে এক জন নিহত | সিলেটে প্রাইভেটকারে তুলে নিয়ে গিয়ে এক নারী গৃহ পরিচারিকাকে ধর্ষণ | ‘ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র বিশ্বের অনেককে আনন্দিত করেছে’ | মাঝ পথে থেমে গেলো কক্সবাজারগামি পর্যটন এক্সপ্রেস ট্রেন | ইসরাইলে ৪ শতাধিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান, পাঠিয়েছে শত শত ড্রোন | ইরান কখনো পরাজয় স্বীকার করে আত্মসমর্পণ করবে না: খামেনি |

৭ মার্চ উপলক্ষে ইবির সাদ্দাম হোসেন হল ছাত্রলীগের উদ্যোগে প্রীতি বিতর্ক

| নিউজ রুম এডিটর ১০:০০ অপরাহ্ণ | মার্চ ৭, ২০২৪ আওয়ামী লীগ, রাজনীতি

 

মানিক হোসেন-ইবি:৭  মার্চ ঐতিহাসিক ভাষণ দিবস উপলক্ষে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) ‘অদক্ষ মানব সম্পদই স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের অন্তরায়’ শীর্ষক বিতর্ক অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (৭ মার্চ ) বিকাল ৪টায় হলের টেলিভিশন কক্ষে সাদ্দাম হোসেন হল ছাত্রলীগের উদ্যোগে ও সাদ্দাম হোসেন হল ডিবেটিং সোসাইটির সহযোগিতায় এ প্রীতি বিতর্ক অনুষ্ঠিত হয়।

বিতর্কে ছায়া সংসদে প্রস্তাবের পক্ষে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে সরকারি দলের নেতৃত্ব দেন ফোকলোর স্টাডিজ বিভাগের শিক্ষার্থী মোস্তাফিজুর রহমান। এছাড়া মন্ত্রী সিহেবে আল হাদীস এন্ড ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের আবুল বাশার এবং সাংসদ হিসেবে লোক প্রশাসন বিভাগের তালুকদার হাম্মাদ অংশ নেন।

অন্যদিকে বিরোধী দলীয় নেতার ভূমিকায় ছিলেন হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট বিভাগের শিক্ষার্থী আব্দুল বারী শরিফ। এছাড়া বিরোধীদলীয় উপনেতা ছিলেন ল এন্ড ল্যান্ড ম্যানেজমেন্ট বিভাগের আব্দুল্লাহ আল কাফী এবং সাংসদ হিসেবে ছিলেন মো. শান্ত শিশির।

বিতর্কে সরকারী দল স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মানে অদক্ষ মানবসম্পদকেই দায়ী করে নিজেদের যুক্তিতর্ক তুলে ধরেন। অন্যদিকে বিরোধী দল স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের ক্ষেত্রে দুর্নীতিকে প্রধান অন্তরায় হিসেবে তুলে ধরেন।

বিতর্কে স্পিকার ছিলেন সাদ্দাম হোসেন হল ডিবেটিং সোসাইটির সভাপতি দিদারুল ইসলাম রাসেল। এতে প্রধান বিচারক ছিলেন ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় প্রেস ক্লাবের সভাপতি ও বিশ্ববিদ্যালয় ডিবেটিং সোসাইটির সিনিয়র সদস্য মুনজুরুল ইসলাম নাহিদ। অন্য বিচারকরা হলেন বিশ্ববিদ্যালয় ডিবেটিং সোসাইটির সাধারণ সম্পাদক নাজমুস সাকিব ও দেশরত্ন শেখ হাসিনা হল ডিবেটিং সোসাইটির সভাপতি আশা মনি।

বিতর্ক অনুষ্ঠানে অতিথি ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি মৃদুল হাসান রাব্বী। বিতর্কে সময় নিয়ন্ত্রক হিসেবে ছিলেন সাদ্দাম হোসেন হল ডিবেটিং সোসাইটির সদস্য শাহরিয়ার আহমেদ।

বিচারকদের মূল্যায়নে বিতর্কে বিরোধী দল জয় লাভ করে। বিরোধী দলীয় নেতা আব্দুল বারী শরীফ সেরা বক্তা হিসেবে মনোনীত হন। ভত্তিতে বিরোধী দলকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়। শেষে বিতার্কিকদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হয়।