

মোঃ আব্দুল হামিদ সরকার নীলফামারী (জেলা) প্রতিনিধি:নীলফামারী জেলার ডিমলা উপজেলা য় প্রতিহিংসা বশত গভীর গর্তে ধ্বসে পড়েছে প্রাচীর দেয়াল শংকায় ও ঝুকিতে ডিমলা ইসলামীয়া ডিগ্রী কলেজ র পরিবার।
অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে , নীলফামারী জেলা ডিমলা উপজেলার সদরের বাবুরহাট এলাকায় আমজাদ হোসেন সরকার এর ছেলে ও ডিমলা ইসলিয়া ডিগ্রী কলেজের ইংরেজি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক জহুরুল হক গত ১১ বছর আগে ২০ শতক জমি ক্রয় করেন।বর্তমানে তিনি ওই জমিতে তিন (৩)তলা বিশিষ্ট্য ভবন নির্মাণ কাজ শুরু করে ইতিমধ্যে ই এক (১) তলা ভবনের নির্মাণ কাজ শেষ হয়। ভবন নির্মাণের কাজ শুরুর পর হতে পার্শ্ববর্তী মৃত ক্ষিতিশ চন্দ্র রায়ের ছেলে দীপক চন্দ্র রায় (৩৫) চলা চলের রাস্তা বন্ধ করে। তাতে সহঃঅধ্যাপক মোঃ জহুরুল হক’র সাথে
বিরোধ সৃষ্টি হলে দীপক কুমার রায় প্রতিহিংসা বসত তার পক্ষীও লোকজন নিয়ে তিন(৩)তলা ভবনের সাথেই ৫-ফুট উচু প্রচীর দেয়াল ঘেঁষে গভীর গর্ত করে। সৃষ্ট গর্তের কারণে গত ০৮-০৮-২৫(শুক্রবার) সকালে সীমানা প্রাচীর ধ্বসে পড়ে । বিধায় ঝুঁকিতে পড়েছে সদ্য নির্মিত তিন (৩)তলা ভবনটি। আশঙ্কা করা হচ্ছে যে কোন মুহূর্তে ভবনটিও ধ্বসে বিধস্ত হবে। এ ব্যাপারে অধ্যাপক মোঃজহুরুল হক বাদী হয়ে ডিমলা থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। তিনি বলেন,জমিটি র দাতা মৃত্যু ক্ষিতীশ চন্দ্র রায় ও ছেলে দীপক কুমার রায়ের নিকট থেকে ক্রয় করার পার হতেই চলাচলের রাস্তায় বিভিন্ন ভাবে প্রতিবন্ধকতা নিয়ে সৃষ্টি করে।
এ বিষয়ে অত্র এলাকার গন্যমান্য ও সুধী একাধিকবার চেষ্টা করে। ব্যার্থতায় পর্যবাসিত হয়। বিবাদী গণ উক্ত বিষয় কে কেন্দ্র করে দীপক চন্দ্র রায়,স্বর্ণবালা রানী রায়, তিলোত্তমা রানী রায় ও তাদের কুচক্রী মহলে র উস্কানি তে সদ্য নির্মিত ভবন ঘেঁসে গভীর গর্ত তৈরি করে। ফলে নির্মিত ৫-ফুট উচু সমুদয় সীমানা প্রাচীর ধ্বসে পড়ে। গভীর গর্তের কারণে সদ্য নির্মিত ভবনটিও ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রহিয়াছে । ভবনটি যে কোন মুহূর্তে ধ্বসে পড়তে পারে। পরিবার-পরিজন নিয়ে চরম দুশ্চিন্তায় বিপাকে কখন যে ভবনটি ধ্বসে পড়ে।
এ ব্যাপারে ডিমলা থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ ফজলে এলাহী জানান, উক্ত ঘটনা নিয়ে ইতিপূর্বেও অভিযোগ পাওয়া গেলে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। সেটি বিজ্ঞ আদালতে এখনও বিচারাধীন আছে । গভীর গর্তের কারণে প্রাচীর দেয়াল ধ্বসে পড়ার বিষয়ে আবারো অভিযোগ পাওয়া গেছে, বিষয়টি মোঃ রাজু অাহমেদ কে তদন্ত কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব ভার দেওয়া হয়েছে। তদন্ত প্রতিবেদন অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।