• আজ ১লা চৈত্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম
 গালির স্বাধীনতার জন্যই আন্দোলন করেছিলাম: হাসনাত | প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে জাতিসংঘ মহাসচিব | টাকা ছাপিয়ে আবারও ২৫শ কোটি টাকা ঋণ দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক | মাগুরার নোমানী ময়দানে সেই শিশুর জানাজা অনুষ্ঠিত | মাগুরার সেই শিশু ধর্ষণে জড়িতদের দ্রুত বিচারের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার | মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই করে অবশেষে হার মানলেন মাগুরার সেই আছিয়া | এমবিবিএস ও বিডিএস ডিগ্রি ছাড়া কেউ ডাক্তার লিখতে পারবে না | শাহবাগীদের সতর্ক করে হাসনাত আবদুল্লাহ’র পোস্ট | হাবিবুল্লাহ বাহারের  উপাধ্যক্ষকে কুপিয়ে হত্যা, ফরিদপুর থেকে দম্পতি গ্রেফতার  | গণজাগরণের লাকির গ্রেপ্তারের দাবিতে মধ্যরাতে উত্তাল ঢাবি |

হত্যা মামলার প্রধান আসামী এয়ারপোর্ট থেকে গ্রেফতার

| নিউজ রুম এডিটর ৫:০৭ অপরাহ্ণ | জুলাই ৩, ২০২৪ আইন ও আদালত

 

সিরাজদিখান প্রতিনিধিঃ মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখানে গৃহবধূ শাবনূর আক্তার হত্যা মামলার প্রধান আসামী স্বামী রবিনকে (৩৪) গ্রেফতার করেছে পুলিশ ইমিগ্রেশন পুলিশ। বুধবার দিবাগত রাত ৩ টার দিকে সৌদি আরব যাওয়ার উদ্দেশ্যে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ইমিগ্রেশন পার হওয়ার সময় তাকে গ্রেফতার করা হয়।

 

পরে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা সিরাজদিখান থানার এসআই সুকান্ত বিশ্বাস ও এসআই লোকমান হোসেন অন্যান্য অফিসার্স ফোর্সের সহায়তায় গ্রেফতারকৃত আসামী রবিনকে হেফাজতে নেন। এদিন সকালে তাকে সিরাজদিখান থানায় আনার পর ৭ দিনের রিমান্ড চেয়ে প্রয়োজনীয় পুলিশ প্রহরায় তাকে বিজ্ঞ আদালতে প্রেরণ করে সিরাজদিখান থানা পুলিশ। সে উপজেলার শেখরনগর ইউনিয়নের গোপালপুর (বাহেরচর) গ্রামের পিয়ার আলীর ছেলে।

উল্লেখ্য, গত ২৪ জুন সোমবার গৃহবধূ শাবনূর আক্তারকে পরিকল্পিত ভাবে হত্যা করে তার স্বামী রবিনের বসত ঘরের একটি কক্ষে গলায় ওড়না পেঁচিয়ে ফ্যানের সাথে ঝুলিয়ে রাখা হয় মর্মে নিহত শাবনূর আক্তারের ভাই সম্রাট শেখ বাদী হয়ে স্বামী রবিন ও তার মামা আসলাম, মাতা নাছিমা বেগম, পিতা পিয়ার আলী, খালা সুমা আক্তার ও বোন রাব্বি আক্তারকে অভিযুক্ত করে সিরাজদিখান থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। যার নং-২০।

দায়েরকৃত মামলার প্রধান আসামী রবিনকে ইমিগ্রেশন পুলিশের সহায়তায় গ্রেফতার করা হলেও অন্যান্য আসামীদের এখনো গ্রেফতার করতে পারেনি পুলিশ। সিরাজদিখান থানার ওসি মোঃ মুজাহিদুল ইসলাম সুমন বলেন, সিরাজদিখান থানা থেকে আসামী যাতে বিদেশে যেতে না পারে সে জন্য আবেদন করে রাখা হয়েছিলো।

এয়ারপোর্ট কতৃপক্ষ তাকে গ্রেফতারের পর খবর দিলে সিরাজদিখান থানা পুলিশ গিয়ে তাকে হেফাজতে নিয়ে থানায় নিয়ে আসে। ৭ দিনের রিমান্ডের আবেদনসহ গ্রেফতারকৃত আসামীকে বিজ্ঞ আদালতে পাঠানো হয়েছে।