• আজ ৭ই বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম
 সংসদের আসন বাড়িয়ে ৬০০ করার সুপারিশ | মানবিক বাংলাদেশ গড়ার হাতিয়ার শিক্ষার্থীরা; সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বিএনপি নেতা আমিনুল হক | বাংলাদেশকে তাবেদারী রাষ্ট্র হিসাবে মনে করতো ভারত –রুহুল কবির রিজভী | রেলপথ ব্লকেড কর্মসূচি শিথিল, ১১টায় বৈঠক | সুনামগঞ্জের মধ্যনগরে মামলার ভয়ে যুবককের আত্নহত্যা! | যে যাই বলুক, জুনের পরে নির্বাচন যাবে না: আসিফ নজরুল | মালয়েশিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী আবদুল্লাহ মারা গেছেন | ফ্যাসিস্টরা নববর্ষকে দলীয় হাতিয়ারে পরিণত করেছিল: নাহিদ | দেশ থেকে অশুভ দূর হয়েছে, যতটুকু আছে তাও চলে যাবে: প্রেস সচিব | ড: ইউনূস পাঁচ বছর ক্ষমতায় থাকবেন কীভাবে, প্রশ্ন মান্নার |

ইবিতে ইইই বিভাগের রজতজয়ন্তী ও পুনর্মিলনী

| নিউজ রুম এডিটর ৪:৫৯ অপরাহ্ণ | মার্চ ৯, ২০২৪ ক্যাম্পাস, শিক্ষাঙ্গন

 

মানিক হোসেন-ইবি প্রতিনিধি : ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং (ইইই) বিভাগের রজতজয়ন্তী ও প্রথম পুর্নমিলনী উদযাপিত হয়েছে।

শনিবার (৯ মার্চ) সকাল সাড়ে ১০টায় আনন্দ র‍্যালির মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানের কার্যক্রম শুরু হয়। আনন্দ র‍্যালিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়াজেদ মিয়া বিজ্ঞান ভবন থেকে শুরু করে ক্যাম্পাসের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমান মিলনায়তনে শেষ হয়। পরে সেখানে আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।

সভায় বিভাগেরটির সভাপতি অধ্যাপক ড. শাহিনুজ্জামানের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ আবদুস সালাম। বিশেষ অতিথি ছিলেন উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাহবুবুর রহমান, কোষাধ্যক্ষ অধাপক ড. আলমগীর হোসেন ভূঁইয়া, প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মনজুরুল হক। এছাড়াও বিভাগটির সহস্রাধিক সাবেক ও বর্তমান শিক্ষার্থী উপস্থিত ছিলেন।

পুনর্মিলনী আয়োজক কমিটির আহবায়ক অধ্যাপক ড. মনজুরুল হক বলেন, ‘১৯৯৫ সালে বিভাগটি প্রতিষ্ঠা হওয়ার পর এটি আমাদের প্রথম পুনর্মিলনী ও একইসাথে রজতজয়ন্তী। আমাদের উদ্দেশ্য হচ্ছে একটি অ্যালামনাই এসোসিয়েশন গঠন। যার মাধ্যমে আমাদের বিভাগের প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের সাথে বর্তমান শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ সবার সাথে একটি ভালো বন্ধন তৈরি হবে।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ আবদুস সালাম বলেন, আজকের স্মার্ট বাংলাদেশে এই বিভাগের অবদান গুরুত্বপূর্ণ। আগামীর দেশে আপনারা। আজকের আপনারা যারা এই বিভাগের প্রাণ। বিশ্ববিদ্যালয় আপনাদের অনেক দিয়েছে এখন সময় এসেছে আপনাদের বিশ্ববিদ্যালয়কে কিছু দেওয়ার। এই অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সকলের মাঝে বন্ধন তৈরি হবে। আমাদের শুধু বিজ্ঞান নিয়া কাজ করলে হবে না নিজেদেরকে কোয়ালিটি সম্পন্ন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। সবখানে বিশ্ববিদ্যালয়ের পতাকাকে তুলে ধরবো।

এছাড়াও, আলোচনাসভা শেষে অতিথি, বিভাগের শিক্ষকবৃন্দ ও অনুষ্ঠানে সর্বোচ্চ অনুদান দাতাদের ক্রেস্ট প্রদান করা হয়। এছাড়াও অনুষ্ঠানের দ্বিতীয়ার্ধে র‌্যাফেল ড্র ও মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে দুইদিনব্যাপী অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়।

এর আগে গতকাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়াজেদ মিয়া বিজ্ঞান ভবন প্রাঙ্গণে পিঠা উৎসব এবং সাংস্কৃতিক সন্ধ্যার আয়োজন করা হয়।